Home কানাডা খবর কানাডায় দাবানলের তাণ্ডব, সরানো হচ্ছে হাজারো মানুষ

কানাডায় দাবানলের তাণ্ডব, সরানো হচ্ছে হাজারো মানুষ

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> কানাডার দেশটির মধ্য ও উত্তরাঞ্চলের ম্যানিটোবা প্রদেশে ছড়িয়ে পড়েছে ভয়াবহ দাবানল। দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়া এই দাবানল থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে নিতে সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজ ও হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হচ্ছে। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ হয়ে উঠেছে যে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ পুরো প্রদেশজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি করেছে এবং আন্তর্জাতিক সহায়তা চেয়েছে। শনিবার &lpar;à§©à§§ মে&rpar; রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।<&sol;p>&NewLine;<p>ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়&comma; কানাডার ম্যানিটোবা প্রদেশে দাবানল মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজ ও হেলিকপ্টারের সাহায্যে বিপন্ন বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। শুধু ম্যানিটোবাতেই জ্বলছে ২৫টি দাবানল&comma; যার মধ্যে ১০টি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণের বাইরে। পাশাপাশি সাসকাচোয়ান প্রদেশেও চলছে ১৬টি দাবানল&comma; যার মধ্যে ৭টিকে &OpenCurlyDoubleQuote;অনিয়ন্ত্রিত” ঘোষণা করেছে কানাডার ইন্টারএজেন্সি ফরেস্ট ফায়ার সেন্টার &lpar;সিআইএফএফসি&rpar;। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দীর্ঘ গরম ও শুষ্ক আবহাওয়া দাবানলের বিস্তারকে আরও বাড়িয়ে তুলছে।<&sol;p>&NewLine;<p>ম্যানিটোবার উত্তরাঞ্চলের ফার্স্ট নেশনস সম্প্রদায় পুকাতাওয়াগান-এ সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে। এই অঞ্চলের বাসিন্দাদের সরাতে কানাডিয়ান আর্মড ফোর্সেস&comma; ম্যানিটোবা ওয়াইল্ডফায়ার সার্ভিস এবং হেভি আরবান সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ টিম যৌথভাবে কাজ করছে। বিমান ও হেলিকপ্টার ব্যবহার করে মানুষকে সরানো হচ্ছে নিরাপদ স্থানে। শুক্রবার পর্যন্ত পুকাতাওয়াগান থেকে প্রায় ২ হাজার মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ বাকি ছিল। এর বাইরে আরেকটি শহর&comma; ফ্লিন ফ্লন&comma; যেটির জনসংখ্যা প্রায় à§« হাজার&comma; সেখানকার সবাইকে ইতোমধ্যে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। শহরটিতে এখন কেবল দমকল কর্মী ও জরুরি সহায়তাকারী স্টাফরাই অবস্থান করছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>ধোঁয়ার ভয়াবহতা এতটাই যে&comma; তা এখন কানাডা পেরিয়ে যুক্তরাষ্ট্রেও ছড়িয়ে পড়েছে। বর্তমানে অন্তত ২২ মিলিয়ন মার্কিন নাগরিক শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত সতর্কতার আওতায় রয়েছেন। মিশিগান ও উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যে ইতোমধ্যে স্বাস্থ্য সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মিনেসোটার উত্তরাংশে বায়ুদূষণকে &OpenCurlyDoubleQuote;সবার জন্যই অস্বাস্থ্যকর” হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এই ধোঁয়া শুধু স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ নয়&comma; পরিবেশ ও প্রতিবেশ ব্যবস্থার ওপরও মারাত্মক প্রভাব ফেলছে।<&sol;p>&NewLine;<p>২০২৩ সালেও কানাডায় ভয়াবহ দাবানল দেখা গিয়েছিল&comma; যেখানে à§§à§­&period;à§© মিলিয়ন হেক্টর বনভূমি পুড়ে গিয়েছিল—যা ইতিহাসে সর্বোচ্চ। তখন থেকেই বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে আসছেন যে&comma; জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দাবানলের ঝুঁকি আরও বাড়বে। জাতিসংঘের জলবায়ু সংস্থা বলছে&comma; তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার ফলে ভূমি ও উদ্ভিদ দ্রুত শুকিয়ে যাচ্ছে&comma; যার ফলে সামান্য আগুনও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে ভয়াবহ রূপে।<&sol;p>&NewLine;<p>কানাডার বর্তমান দাবানল কেবল একটি জাতীয় সংকট নয়&comma; বরং তা বৈশ্বিক জলবায়ু সংকটের একটি প্রতিফলন। বাড়তে থাকা উষ্ণতা&comma; অনিয়ন্ত্রিত বন ব্যবস্থাপনা ও দ্রুত শুষ্ক হয়ে পড়া পরিবেশ দাবানলকে ভয়াবহ মাত্রায় নিয়ে যাচ্ছে। এই সংকট থেকে পরিত্রাণ পেতে প্রয়োজন আন্তর্জাতিক সহযোগিতা&comma; দ্রুত প্রতিক্রিয়া&comma; ও জলবায়ু সচেতনতায় বাস্তব পদক্ষেপ। নাহলে এ ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ ভবিষ্যতে আরও ঘন ঘন এবং আরও বিধ্বংসী রূপে ফিরে আসবে।<&sol;p>&NewLine;<p>তথ্যসূত্র &colon; বিবিসি<&sol;p>&NewLine;<p>&nbsp&semi;<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version