Home লাইফ স্টাইল ক্যাভিটি ক্যান্সার প্রতিরোধে কমলার রস

ক্যাভিটি ক্যান্সার প্রতিরোধে কমলার রস

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> কমলার রসে উচ্চমাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি স্বাস্থ্যের উন্নতিতে কার্যকরি ভূমিকা রাখে। গবেষণায় দেখা গেছে কমলার রসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো স্বাস্থ্যে উন্নতি করার পাশাপাশি হৃদরোগ&comma; ক্যান্সার ও ডায়াবেটিসের মতো রোগ প্রতিরোধেও সহায়তা করে।<&sol;p>&NewLine;<p>কমলায় প্রচুর পরিমাণ ভিটামিনের পাশাপাশি রয়েছে আলফা ও বেটা ক্যারোটিনের মতো ফ্ল্যাভনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসহ ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। কমলায় উচ্চমাত্রার পুষ্টিগুণ হচ্ছে ফ্ল্যাভনয়েড যা ফুসফুস এবং ক্যাভিটি ক্যান্সার প্রতিরোধে কার্যকর। ক্যান্সার থেকে রক্ষা পেতে প্রতিদিন একটি কমলা খাওয়া উচিত।<&sol;p>&NewLine;<p>ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখে<br &sol;>&NewLine;কমলায় রয়েছে নারিজেনিনের মতো বায়োঅ্যাক্টিভ উপাদান যা উন্নত মানের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিইনফ্লামাটর। এছাড়া রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে শরীরের অক্সিজেনের অণু স্থিতিশীল করতে এবং ফ্রি রাডিক্যালস নিষ্ক্রিয় করতে সাহায্য করে। এই নিষ্ক্রিয় করার ক্ষমতার কারণে ত্বক পরিষ্কার হয় এবং বয়সের ছাপ সহজে পড়ে না। তাছাড়া ত্বক ভিতর থেকে উজ্জ্বল করতেও সাহায্য করে কমলা।<&sol;p>&NewLine;<p>ওজন কমাতে সাহায্য করে<br &sol;>&NewLine;কমলা &OpenCurlyQuote;ক্যালরি ফ্রি’ ফল হিসেবে পরিচিত&comma; আর এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। তাই কমলার পুষ্টি উপাদানগুলো শরীরের বাড়তি মেদ কমাতে সাহায্য করে। মানুষের জন্য অত্যাবশ্যক পুষ্টি যেমন থিয়ামাইন&comma; নিয়াসিন&comma; ভিটামিন বি সিক্স&comma; ম্যাগনেশিয়াম এবং কপার রয়েছে কমলায়।<&sol;p>&NewLine;<p>ওষুধ শোষণ<br &sol;>&NewLine;শরীরে ওষুধ গ্রহণে সাহায্য করে কমলা। এই ফলের রস ওষুধের বায়োকেমিক্যাল ও সাইকলজিকাল প্রভাব শরীরে গ্রহণের মাধ্যমে দ্রুত সুস্থ হতে সাহায্য করে।<&sol;p>&NewLine;<p>দৃষ্টিশক্তি<br &sol;>&NewLine;চোখের জন্য ভিটামিন এ দরকার। আর কমলায় বেশ ভালো পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>হৃদস্পন্দন এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন<br &sol;>&NewLine;কমলায় আছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ উপাদান যা হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি নিয়মিত রাখতে সাহায্য করে। পটাশিয়াম এবং ক্যালশিয়ামের মতো খনিজ উপাদানগুলো শরীরে সোডিয়ামের প্রভাব নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন ঠিক রাখতে সাহায্য করে। কমলার চর্বিহীন আঁশ&comma; সোডিয়াম মুক্ত এবং কোলেস্টেরল মুক্ত উপাদানগুলো হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখে।<&sol;p>&NewLine;<p>ক্যান্সার প্রতিরোধক<br &sol;>&NewLine;কমলায় প্রচুর পরিমাণ ভিটামিনের পাশাপাশি রয়েছে আলফা ও বেটা ক্যারোটিনের মতো ফ্ল্যাভনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসহ অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যৌগ যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।<&sol;p>&NewLine;<p>শর্করা নিয়ন্ত্রণ<br &sol;>&NewLine;কমলার খোসায় চিনির পরিমাণ নেই বললেই চলে&comma; তাই এটা রক্তে শর্করার মাত্রায় প্রভাব ফেলে। ডায়াবেটিস ও মেটাবলিক সিন্ড্রম রোগীদের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রেণ রাখতে হয়। তাই কমলার পুষ্টিগুণ ডায়াবেটিকদের জন্য উপকারি।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version