Home অর্থনীতি ড. ইউনূসের কারণে বিদেশি বায়ারদের আস্থা ফিরেছে : বিজিএমইএ

ড. ইউনূসের কারণে বিদেশি বায়ারদের আস্থা ফিরেছে : বিজিএমইএ

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড&period; মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেওয়ায় বিদেশি বায়ারদের মধ্যে চমৎকার একটি আস্থার সম্পর্ক তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি &lpar;বিজিএমইএ&rpar;।<&sol;p>&NewLine;<p>বুধবার &lpar;১৪ আগস্ট&rpar; রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ড&period; ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিজিএমইএ’র পরিচালক শোভন ইসলাম এ কথা জানান।<&sol;p>&NewLine;<p>তিনি বলেন&comma; ড&period; মুহাম্মদ ইউনূস আসায় আমাদের তৈরি পোশাক শিল্পে একটা পজেটিভ এনভায়ারনমেন্ট তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে বিদেশি বায়ারদের মধ্যে চমৎকার একটি আস্থার সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। কারণ ড&period; ইউনূস নিজেই একটা ব্র্যান্ড। এ কারণে গত কিছুদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার পরও চরম একটা আস্থা ফিরে এসেছে। আমরা চাই এটিকে কাজে লাগিয়ে আমাদের যে রপ্তানি আদেশ আছে&comma; সেটি কীভাবে বাড়াতে পারি সে লক্ষ্যে সচেষ্টা থাকবো। পাশাপাশি ড&period; ইউনূস সাহেবও আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন যে তিনি তার পরিচিতি ও ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়াকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের ব্র্যান্ড ইমেজকে উন্নত করার ব্যাপারে সচেষ্ট থাকবেন।<&sol;p>&NewLine;<p>শোভন ইসলাম বলেন&comma; বিজিএমইএর সহ-সভাপতিসহ প্রায় সব পরিচালক মিটিংয়ে ছিলেন। মিটিংয়ে আমাদের তেমন দাবি-দাওয়া ছিল না। আমরা শুধুমাত্র তার ওপর আস্থা জ্ঞাপন করার জন্যই এসেছিলাম। আমাদের এই সেক্টরটি দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আবারও চালু হয়েছে। যদিও আমরা বেশ কিছু ক্ষতি সম্মুখীন হয়েছি&comma; তারপরও আমাদের সেক্টরটি সচল রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে এই শিল্পটিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য আমরা কিছু শর্ট-টার্ম এবং লং-টার্ম পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি&comma; সেগুলো ওনার সঙ্গে আলোচনা করেছি।<&sol;p>&NewLine;<p>তিনি বলেন&comma; আমরা আমাদের কিছু সমস্যার কথা ওনাকে জানিয়েছি। এই মুহূর্তে আমাদের কর্মীদের এক মাসের বেতন এবং কিছু ফাইন্যান্সিয়াল জিনিসের দরকার আছে&comma; যা নিয়ে আমরা তার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক&comma; এনবিআর&comma; বিদ্যুৎ&comma; গ্যাসসহ সবকিছুর সমন্বয়ে আমরা একটি টাস্কফোর্স গঠন করার পরামর্শ দিয়েছি। এটা স্পোর্টস যেন একটি সুদূরপ্রসারী ভূমিকা রাখতে পারে&comma; তারা যেন বিজিএমইএ মালিকদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করতে পারে এবং আমাদের সমস্যাগুলো সমাধানে নীতিগত সহযোগিতা কীভাবে দেওয়া যায় সে বিষয়ে আমরা কথা বলেছি।<&sol;p>&NewLine;<p>বিজিএমইএ’র এই পরিচালক আরও বলেন&comma; বর্তমানে আমাদের এই ইন্ডাস্ট্রি ৪২ থেকে ৪৭ মিলিয়ন ডলারের একটা ইন্ডাস্ট্রি&comma; এটিকে আমরা দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে ৮০ থেকে ১০০ মিলিয়ন ডলারে নিয়ে যেতে পারি&comma; সেই পরিকল্পনার কথা আমরা তাকে জানিয়েছি এবং সহযোগিতা চেয়েছি। এ ব্যাপারে তিনি আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন। তিনি আমাদের বলেছেন যে আমরা যদি সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করি&comma; তাহলে এই সেক্টরটি আমাদের অর্থনৈতিক ক্রাইসিস থেকে বের করে আনতে পারবে।<&sol;p>&NewLine;<p>&nbsp&semi;<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version