Home জাতীয় বাংলাদেশকে স্বাগত জানাল যুক্তরাষ্ট্র, পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি

বাংলাদেশকে স্বাগত জানাল যুক্তরাষ্ট্র, পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> আর্টেমিস চুক্তিতে স্বাক্ষর করায় বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার &lpar;১০ এপ্রিল&rpar; এক বিবৃতিতে বাংলাদেশকে স্বাগত জানায়। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের নিরাপত্তা বিষয়ক কাজ অব্যাহত রাখতে চায় বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>গত à§® এপ্রিল বিশ্বের ৫৪তম দেশ হিসেবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার আর্টেমিস চুক্তিতে স্বাক্ষর করে বাংলাদেশ।<&sol;p>&NewLine;<p>বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে&comma; &OpenCurlyDoubleQuote;২০২৫ সালের à§® এপ্রিল বিনিয়োগ সম্মেলনে বাংলাদেশ আর্টেমিস চুক্তির ৫৪তম স্বাক্ষরকারী দেশ হয়। এতে বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি জ্যাকবসনের উপস্থিতিতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে আর্টেমিস চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন।”<&sol;p>&NewLine;<p>বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে&comma; &OpenCurlyDoubleQuote;যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশ ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে একটি টেকসই সম্পর্ক উপভোগ করছে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে আঞ্চলিক নিরাপত্তায় কাজ করতে আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে এই সম্পর্ক অব্যাহত রাখার ব্যাপারে আগ্রহী।”<&sol;p>&NewLine;<p>মার্কিন মন্ত্রণালয় আরও বলেছে&comma; &OpenCurlyDoubleQuote;বাংলাদেশের আর্টেমিস চুক্তিতে স্বাক্ষর করার বিষয়টি দেখাচ্ছে তারা এমন একটি ক্রমবর্ধমান জোটে যোগ দিতে ইচ্ছুক যারা মহাকাশে শান্তিপূর্ণ অন্বেষণের স্বপ্ন দেখে।”<&sol;p>&NewLine;<p>২০২০ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও সাতটি দেশ মিলে আর্টেমিস গঠন করে। এরপর বাংলাদেশ মোট ৫৪টি দেশ এই জোটে যোগ দিয়েছে। এই জোটটির লক্ষ্য হলো শান্তিপূর্ণভাবে মহাকাশ অন্বেষণসহ অন্যান্য বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করা।<&sol;p>&NewLine;<p>সূত্র&colon; যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়<&sol;p>&NewLine;<p>&nbsp&semi;<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version