Home প্রবাস বার্সেলোনায় স্থায়ী কনস্যুলেট না থাকায় প্রবাসীদের ভোগান্তি

বার্সেলোনায় স্থায়ী কনস্যুলেট না থাকায় প্রবাসীদের ভোগান্তি

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>কবির আল মাহমুদ&comma; স্পেন থেকে &colon;<&sol;strong> স্পেনের পর্যটন নগরী বার্সেলোনায় বাংলাদেশের স্থায়ী কনস্যুলেট অফিস স্থাপনের দাবি প্রবাসীদের দীর্ঘদিনের।<&sol;p>&NewLine;<p>বার্সেলোনায় স্থায়ী কনস্যুলেট সেবা না থাকায় ভোগান্তিতে পড়ছে সেখানে বসবাসরত সাধারণ বাংলাদেশিরা। অনেকের পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও নবায়ন করার সুবিধা না পাওয়ায় এবং নতুন করে পাসপোর্ট করতে না পারায় ভুগান্তিতে পড়তে হয়।<&sol;p>&NewLine;<p>বার্সেলোনার ছারাগছায় দুটি নামসর্বস্ব অস্থায়ী কনস্যুলেট অফিস আছে। এগুলোতে অবৈতনিক কনস্যুলার হিসেবে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছেন দু’জন স্প্যানিশ নাগরিক এবং কনস্যুলেট অফিসের একটিতেও বাংলাদেশি বা বাংলা ভাষাভাষী কেউ কর্মরত নয়।<&sol;p>&NewLine;<p>বছরে à§«-৬ বার ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলেট সার্ভিস সেবা দিতে মাদ্রিদ বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে কর্মকর্তারা আসেন। এ সেবা বার্সেলোনায় বসবাসরত প্রায় ২৫ হাজার প্রবাসীর জন্য নেহায়েত অপ্রতুল। ফলে এখানকার বাসিন্দাদের পাসপোর্ট&comma; ভিসাসহ বিভিন্ন কাজের জন্য মাদ্রিস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে যেতে হয় অথবা মেইলের মাধ্যমে সেবা নিতে হয়। প্রায় ৬৫০ কিমি&period; পথ পাড়ি দিয়ে মাদ্রিদ যেতে হয় পাসপোর্ট&comma; ভিসাসহ অন্যান্য কাজে। এ পরিস্থিতিতে বার্সেলোনা প্রবাসী বাংলাদেশিরা দীর্ঘ দিন ধরে বার্সেলোনায় স্থায়ী একটি কনস্যুলেট অফিস স্থাপনের দাবি জানিয়ে আসছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>স্থানীয় প্রবাসীরা মনে করেন বার্সেলোনায় একটি স্থায়ী কনস্যুলেট অফিস স্থাপন হলে তাদের দুর্ভোগ অনেকটা কমে আসবে।<&sol;p>&NewLine;<p>তবে দেরিতে হলে তাদের অনেকটা বাস্তবায়নে পথে। এ বিষয়ে à§­ জুলাই মাদ্রিদস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। দূতাবাসের মিশন উপ-প্রধান হারুন আল রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে&comma; ভেন্যু পাওয়া সাপেক্ষে শিগগিরই প্রতি মাসে একটি করে কনস্যুলার সেবা প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দূতাবাস।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version