ব্রিটেনের রানির খেতাব পেলেন বাংলাদেশের নীলিমা

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>হাফিজুর রহমান &colon;<&sol;strong> করোনাকালে ব্যাংকিং ও অর্থনীতি সেক্টরে বিশেষ অবদান রাখায় ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সম্মাননা ব্রিটিশ এম্পেয়ার মেডেল &lpar;বিইম&rpar; খেতাব পেলেন বাংলাদেশের মেয়ে নীলিমা রহমান। ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের জন্মদিনে প্রতিবছর যুক্তরাজ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখা মানুষকে রানির পক্ষ থেকে বিইম&comma; এমবিই ও বেইম উপাধি দেওয়া হয়।<&sol;p>&NewLine;<p>গত ২০ অক্টোবর রানির কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয় ২০২০ সালের সম্মাননাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের তালিকা। এবারে বিইম খেতাব পেয়েছেন বাংলাদেশি মেয়ে নীলিমা রহমান। তিনি ব্যাংকিং সেক্টরে করোনাকালে ঝুঁকি নিজে কাজ করায় তাঁকে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়। ব্রিটেনে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে এই প্রথম কোনো নারী এ সম্মাননা পেলেন। তাও মাত্র ২৭ বছর বয়সে এ সম্মাননা অর্জন করেন নীলিমা রহমান।<&sol;p>&NewLine;<p>নীলিমা রহমান যুক্তরাজ্যের সাউথ শিল্ড শহরে পরিবারের সঙ্গে বসবাস করেন। তিনি যুক্তরাজ্যের স্যান্ডারল্যান্ড ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর পাস করেন। পরে মানি ব্যাংকিং অ্যাসোসিয়েটে যোগ দান করেন। ব্যাংকটির সাউথ শিল্ড কার্যালয়ের সহকারী ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত নীলিমা রহমান। তিন বোন ও এক ভাইয়ের মধ্যে নীলিমা তৃতীয়। তাঁর বাবা হাবিবুর রহমান রানা যুক্তরাজ্যের সাউথ শিল্ডের বাংলাদেশি কমিউনিটির একজন সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব ও একজন সফল ব্যবসায়ী। নীলিমা রহমানের দেশের বাড়ি হবিগঞ্জ শহরের পুরান মুন্সেফ এলাকায়।<&sol;p>&NewLine;<p>সাউথ শিল্ডের বাংলাদেশি কমিউনিটি নেতা আবুল কালাম বলেন&comma; নীলিমার এ অর্জনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশিদের সম্মান প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ব্রিটেনের মাটিতে। বাংলাদেশি কমিউনিটিতে এই প্রথম কোনো নারী ব্রিটিশ বিইম খেতাব পেলেন।<&sol;p>&NewLine;<p>নীলিমা রহমান তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন&comma; এ অর্জন সমস্ত বাংলাদেশি কমিউনিটির।<&sol;p>&NewLine;<p>আমরা সুযোগ পেলে ভালো কাজ করতে পারি&comma; তা প্রকাশ পেয়েছে এ সম্মাননার মধ্য দিয়ে।’ তিনি মনে করেন&comma; ভবিষ্যতে বাংলাদেশি কমিউনিটির নতুন প্রজন্ম যুক্তরাজ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আরও ভালো কিছু করে দেখাবে।<&sol;p>&NewLine;