ভারত-বাংলাদেশ থেকে করোনার উৎপত্তি, দাবি চীনা বিজ্ঞানীদের

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> বিশ্বব্যাপী সাড়ে ১৪ লাখেরও বেশি মানুষের প্রাণ কেড়ে নেওয়া করোনাভাইরাসের উৎস চীন নয়&comma; তা ভারত বা বাংলাদেশ থেকেই ছড়িয়েছে- এমন প্রমাণ রয়েছে বলে দাবি করেছেন একদল চীনা বিজ্ঞানী। সম্প্রতি চীনের সায়েন্স অ্যাকাডেমি থেকে প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে তারা এমন দাবি করেন।<&sol;p>&NewLine;<p>আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে। সেখানে বলা হয়েছে&comma; গত বছর এ অঞ্চলে তীব্র দাবদাহের সময় মানুষ ও বন্যপ্রাণীরা একই উৎস থেকে পানি পান করায় ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে গবেষণায় দাবি করা হয়। গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে&comma; ২০১৯ সালের মে থেকে জুন মাসে উত্তর-মধ্য ভারত এবং পাকিস্তানে রেকর্ড দ্বিতীয় দীর্ঘতম দাবদাহ তাণ্ডব চালিয়েছিল। ফলে ওই অঞ্চলে ভয়াবহ পানির সংকট সৃষ্টি হয়। চীনা গবেষকদের ভাষ্য&comma; পানির অভাবে বানরের মতো বন্যপ্রাণীরা একে অপরের সঙ্গে ভয়াবহ লড়াইয়ে লিপ্ত হয়েছিল এবং অবশ্যই এটি মানুষ ও বন্যপ্রাণী সংস্পর্শের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলেছিল।<&sol;p>&NewLine;<p>চীনা গবেষক দলটি করোনাভাইরাসের উৎস খুঁজতে ফাইলোজেনেটিক বিশ্লেষণ পদ্ধতি ব্যবহার করেন। তাদের মতে&comma; সবচেয়ে কম রূপান্তরিত রূপটাই ভাইরাসের আসল রূপ হতে পারে। এ ধারণার ভিত্তিতেই চীনা গবেষকরা দাবি করেছেন&comma; নভেল করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ উহানে হয়নি। এর বদলে ভারত এবং বাংলাদেশের মতো জায়গাগুলো&comma; যেখানে কম রূপান্তরিত ভাইরাসের নমুনা পাওয়া গেছে&comma; সেখানেই হতে পারে এর আসল উৎস। এ ছাড়া ভারত-বাংলাদেশের পাশাপাশি করোনার সম্ভাব্য উৎস হিসেবে অস্ট্রেলিয়া&comma; রাশিয়া&comma; সার্বিয়া&comma; ইতালি&comma; গ্রিস&comma; যুক্তরাষ্ট্র এবং চেক রিপাবলিকেরও নাম বলেছেন চীনের ওই গবেষকরা।<&sol;p>&NewLine;<p>তবে চীনাদের এ দাবির সঙ্গে একমত নন অনেক বিশেষজ্ঞ। গ্লাসগো ইউনিভার্সিটির ভাইরাল জিনোমিক্স অ্যান্ড বায়োইনফরম্যাটিকস বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডেভিড রবার্টসন চীনা বিজ্ঞানীদের গবেষণাপত্রকে &OpenCurlyQuote;খুবই ত্রুটিপূর্ণ’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;ন্যূনতম রূপান্তরিত ভাইরাস সিকোয়েন্স শনাক্তকরণে লেখকদের দৃষ্টিভঙ্গি সহজাতভাবেই পক্ষপাতদুষ্ট। লেখকরা মহামারির বিস্তৃতি সংক্রান্ত উপাত্তগুলো এড়িয়ে গেছেন&comma; যাতে চীনে ভাইরাসের উত্থান এবং সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়া স্পষ্ট দেখা যায়।’<&sol;p>&NewLine;<p>এ বিশেষজ্ঞের মতে&comma; চীনা বিজ্ঞানীদের গবেষণাপত্রটি সার্স-কভ-২ সম্পর্কে বোঝার বিষয়ে নতুন কিছুই যোগ করেনি।<&sol;p>&NewLine;