মসজিদে গিয়ে মুসলিমদের প্রতিশ্রুতি দিলেন ট্রুডো

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> কানাডার উইনিপেগের একটি মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টারে হামলা হয়েছে। এর পরই মুসলিম কমিউনিটির নেতাদের সঙ্গে মসজিদে গিয়ে দেখা করেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। তখন তিনি মুসলিমদের নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>সোমবার &lpar;৯ এপ্রিল&rpar; সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে জাস্টিন ট্রুডো বলেন&comma; সম্প্রতি উইনিপেগের একটি মসজিদে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনা পুরো সম্প্রদায়কে নাড়া দিয়েছে। আমি মুসলিম কমিউনিটির নেতাদের সঙ্গে দেখা করেছি। আমরা তাদের নিরাপত্তা রক্ষা ও ইসলামোফোবিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। প্রার্থনাস্থলে কাউকে ভয় অনুভব করতে হবে না।<&sol;p>&NewLine;<p>সিবিসি কানাডার খবরে বলা হয়েছে&comma; উইনিপেগের ওয়েস্ট এন্ডের একটি মসজিদে গত সপ্তাহে ভাঙচুরের চেষ্টা করা হয়েছে। পবিত্র রমজান মাসে এমন ঘটনায় মুসলিম সম্প্রদায়ের লোকেরা ভীত হয়ে পড়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>স্থানীয় পুলিশ জানায় যে&comma; মঙ্গলবার &lpar;২ এপ্রিল&rpar; ভোর সাড়ে ৪টার দিকে এলিস এভিনিউ মসজিদ&comma; জামিয়া মসজিদ আবু বকর আল-সিদ্দিক এবং কমিউনিটি সেন্টারে এই ঘটনা ঘটে।<&sol;p>&NewLine;<p>এ সময় মসজিদ প্রাঙ্গণে অস্ত্রসহ প্রবেশের চেষ্টা করেন দুই ব্যক্তি। তখন তাদের আটকে দেন মসজিদের স্বেচ্ছাসেবকরা। এরপর ওই ব্যক্তিরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।<&sol;p>&NewLine;<p>স্থানীয় পুলিশ প্রধান জেনসন মিশালিসেন বলেন&comma; পুলিশ এই ঘটনার তদন্ত করছে। এতে কেউ আহত হয়নি বা কিছু চুরি হয়নি।<&sol;p>&NewLine;<p>এই ঘটনার পর সেখানকার মুসলিম বাসিন্দারা উদ্বিগ্ন। পবিত্র রমজানে মুসলিমরা রোজা পালন করেন এবং বেশিরভাগ সময় নামাজ ও সেবামূলক কাজে সময় কাটান।<&sol;p>&NewLine;<p>কেন্দ্রের পরিচালক আদনান সিদ্দিকী বলেন&comma; ঘটনার পর থেকে খুব কম লোকই মসজিদে ইফতারে হাজির হচ্ছেন। মানুষ সত্যিই ভীত এবং তারা বাড়িতে নামাজ আদায় করছে।<&sol;p>&NewLine;<p>কেন্দ্রের পরিচালক সিদ্দিকী বলেন&comma; হামলাকারী ব্যক্তিরা সশস্ত্র ছিল। একটি বিস্ফোরণের মতো বিকট আওয়াজ শুনতে পান। কী ঘটেছে দেখতে এসে দেখেন যে&comma; দুই ব্যক্তি কুড়াল ও বড় ছুরি নিয়ে সেখানে রয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>পুলিশ কর্মকর্তা জেনসন মিশালিসেন বলেন&comma; ধর্মীয় কারণে মসজিদে হামলা হয়েছে কি না সেটি এখনও স্পষ্ট নয়। আমরা অবশ্যই এই বিষয়টির প্রতি সংবেদনশীল। এটি প্রার্থনার স্থান এবং আমরা এটিকে সম্পূর্ণভাবে সম্মান করি।<&sol;p>&NewLine;