Home স্বাস্থ্য যেসব লক্ষণে বুঝবেন ভিটামিন ডি ঘাটতি রয়েছে

যেসব লক্ষণে বুঝবেন ভিটামিন ডি ঘাটতি রয়েছে

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> ভিটামিন ডি এর ঘাটতি অন্যতম গুরুতর অথচ সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা। এনসিবিআই অনুসারে বিশ্বব্যাপী জনসংখ্যার প্রায় ৫০ শতাংশ ভিটামিন ডি ঘাটতিতে ভোগে। সূর্যের আলো ভিটামিন ডি এর অন্যতম প্রধান উত্স। এটি এমন এক দ্রবণীয় ভিটামিন যা ভিটামিন ডি১&comma; ডি২ এবং ডি৩ অন্তর্ভুক্ত করে হাড় এবং দাঁতের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে কাজ করে। এছাড়া হাড় ও দাঁতের বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে উন্নত প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই ভিটামিন। এই ভিটামিন ওজন হ্রাস ত্বরান্বিত করে ও বিষণ্নতার লক্ষণ কমায়।<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>যেসব লক্ষণ দেখে শরণাপন্ন হবেন চিকিত্সকের<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>ক্লান্তি এবং শরীর ব্যথা।<br>&NewLine;সারাক্ষণ অসুস্থতা বোধ করা।<br>&NewLine;হাড় এবং পেশীতে যন্ত্রণা বা সাধারণ দুর্বলতা যার ফলে সিঁড়িতে বেয়ে উঠতে বা মেঝেতে বসার পর উঠতে সমস্যা হতে পারে।<br>&NewLine;গুরুতর ক্ষেত্রে উরু&comma; শ্রোণী এবং হিপের হাড় ভেঙ্গে যেতে পারে।<br>&NewLine;অত্যধিক চুল পড়া।<br>&NewLine;আঘাত সারতে অনেক সময় নেওয়া।<br>&NewLine;বিষণ্নতা।<br>&NewLine;পাচনে সমস্যা<br>&NewLine;ভিটামিন ডি ঘাটতির কারণ কী কী&quest;<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>সানস্ক্রিনের অতিরিক্ত ব্যবহার করে সূর্যালোককে ত্বকে প্রবেশ করতে বাধা দেওয়া।<br>&NewLine;দূষণ বেশি এমন এলাকায় বসবাস।<br>&NewLine;বাড়ির বাইরে বের না হওয়া।<br>&NewLine;ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার না খাওয়া।<br>&NewLine;সূর্যালোকহীন বাড়িতে বসবাস।<br>&NewLine;ভিটামিন ডি এর উত্সসমূহ<br>&NewLine;মার্কিন ইনস্টিটিউট অব মেডিসিনের পরামর্শ অনুযায়ী&comma; গড়ে দৈনিক ১০-২০ মাইক্রোগ্রামের ভিটামিন ডি খাওয়া প্রয়োজন আমাদের। সূর্যালোক থাকে আমরা ভিটামিন ডি পেতে পারি সহজেই। তবে কিছু খাবার আছে যা থেকে আমরা ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়ামে প্রচুর পরিমাণে পেতে পারি। যেমন টুনা মাছ ও স্যামন মাছ&comma; ডিমের কুসুম&comma; দই ও দুগ্ধজাত খাবার&comma; মাশরুম&comma; সিরিয়াল&comma; কমলার রস&comma; পনির ইত্যাদি।<br>&NewLine;তথ্য&colon; এনডিটিভি <&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version