হেলিকপ্টারে চড়ে বাংলাদেশি শ্রমিকের বাড়িতে সৌদি মালিক

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> বাংলাদেশি কর্মচারীর বিশ্বস্ততা ও ভালোবাসায় মুগ্ধ হয়ে তার বাড়িতে বেড়াতে এসেছেন সৌদি আরবের নাগরিক সামিম আহমেদ হলিবি ও তার ছেলে আবদুল লিল হলিবি। তারা সৌদি আরবের দাম্মামের আল হাসার খালিদিয়া এলাকার অধিবাসী।<&sol;p>&NewLine;<p>মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে তারা কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার পৌর এলাকার ঢেকিয়া খেলার মাঠে নামেন। পরে কর্মচারীর গ্রামের বাড়ি সিদলা ইউনিয়নেরে সাহেবেরচর গ্রামে যান। এ সময় সৌদি মালিক ও তার ছেলেকে দেখতে ভিড় করেন উৎসুক জনতা। তাদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানান গ্রামবাসী।<&sol;p>&NewLine;<p>জানা যায়&comma; উপজেলার সিদলা ইউনিয়নের সাহেবের চর গ্রামের মৃত চান মিয়ার ছেলে খাইরুল ইসলাম &lpar;৪০&rpar;&comma; আব্দুল হামিদ &lpar;৩৫&rpar; ও সারোয়ার হোসেন সাহিদ &lpar;৩০&rpar; তিনজনই সামিম আহমেদ হলিবির প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন। দীর্ঘদিন একই প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুবাদে মালিকের সঙ্গে সখ্য গড়ে উঠে তাদের। তাদের বিশ্বস্ততা ও ভালোবাসা দিয়ে অর্জন করেছেন মালিকের আস্থা ও ভালোবাসা। সন্তানের ন্যায় যত্ন করেন তাদের। আর সেই সম্পর্কের টানে বাংলার সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সম্পর্কে জানার আগ্রহ নিয়ে বাংলাদেশে কর্মচারীদের বাড়িতে ছুটে এসেছেন সৌদি মালিক ও তার ছেলে।<&sol;p>&NewLine;<p>সরেজমিন দেখা গেছে&comma; সৌদি আরবের দুই নাগরিককে দেখতে ভিড় করছেন এলাকার শিশু&comma; নারী-পুরুষসহ বিভিন্ন বয়সি মানুষ। প্রবাসী খাইরুল ও হামিদ আরবিতে কথা বলছেন মালিক ও ছেলের সঙ্গে। অন্য কারও সঙ্গে কথা বলতে গেলেও এই দুজন সহযোগিতা করছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>প্রবাসী আব্দুল হামিদ জানান&comma; তাদের মালিক ও তার ছেলে আমাদের তিন ভাইকে বিশ্বাস এবং আদর করেন। তিনি বলেন&comma; তারা আমাদের ভালোবেসে বাংলাদেশে এসেছেন। তিন দিন থাকার কথা রয়েছে আমার মালিক ও তার ছেলের। এই তিন দিন ঘুরে ঘুরে দেখবেন বাংলাদেশের সৌন্দর্য।<&sol;p>&NewLine;<p>বাংলাদেশে এসে কেমন লাগছে- এমন প্রশ্নের জবাবে সামিম আহমেদ হলিবি বলেন&comma; খুবই ভালো লাগছে। বাংলাদেশে আসতে পেরে আমি অনেক খুশি। তারা &lpar;খাইরুল&comma; হামিদ ও সাহিদ&rpar; শুধু আমার কর্মচারী না&comma; আমার সন্তানের মতো।<&sol;p>&NewLine;<p>তিনি বলেন&comma; সততা ও বিনয়ের জন্য তাদের ওপর আমরা অনেক খুশি।<&sol;p>&NewLine;