অন্টারিও’র পাঁচ হাসপাতালের বিরুদ্ধে আটচল্লিশ কোটি ডলারের মামলা

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>রাশিদুল হাসান &colon;<&sol;strong> সা¤à¦ªà§à¦°à¦¤à¦¿à¦• র‌্যানসমওয়্যার আক্রমণের শিকার পাঁচটি অন্টারিও হাসপাতাল এবং তাদের পরিষেবা দেয় এমন আইটি কোম্পানির বিরুদ্ধে ৪৮ কোটি ডলারের প্রস্তাবিত ক্লাস অ্যাকশন মামলা দায়ের করা হয়েছে। সাইবার হামলার কবলে পড়ে ওই অঞ্চলের ২ লাখ ২৭ হাজার রোগীর ব্যক্তিগত উপাত্ত হ্যাকাররা ডার্ক ওয়েবে বিক্রি করে দেওয়ার ঘটনায় এই মামলা দায়ের করা হয়েছে। সাইবার হামলার বিষয়টি প্রথম শনাক্ত করা হয় গত ২৩ অক্টোবর। ব্লুওয়াটার হেলথ&comma; চ্যাথাম-কেন্ট হেলথ অ্যায়ায়েন্স&comma; এরি শোরস হেলথকেয়ার&comma; হোটেল-ডিউ গ্রেস হেলথকেয়ার&comma; উইন্ডসর রিজিয়নাল হসপিটাল এবং ট্রান্সফরম শেয়ার্ড সার্ভিস অর্গানাইজেশনকে টার্গেট করে এই হামলা চালানো হয়।<&sol;p>&NewLine;<p>ট্রান্সফরম শেয়ার্ড সার্ভিস অর্গানাইজেশন হাসপাতালগুলোর প্রযুক্তি ব্যবস্থা পরিচালনা করে থাকে। মামলার একমাত্র বাদী রবার্ট স্মিথ। যিনি ব্লুওয়াটার হেলথের রোগী ছিলেন।<&sol;p>&NewLine;<p>পরবর্তীতে এই পাঁচটি হাসপাতালের রোগী ছিলেন বা আছেন এমন সব অন্টারিওবাসীর পক্ষ থেকে মামলাটি দায়ের করা হয়। সিটিভি নিউজের হাতে আসা একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে&comma; হাসপাতালগুলো রোগীদের নথির সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। তথ্য বেহাতের ঘটনায় রোগীরা গুরুতর ও দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপের মধ্যে পড়ে গেছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>বিবাদীপক্ষ পর্যাপ্ত বা কার্যকর সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা অবলম্বন করেনি&comma; যার ফলে অযাচিত ব্যক্তিরা তাদের কম্পিউটার নেটওয়ার্ক&comma; উপাত্ত&comma; ডিজিটাল স্টোরেজ&comma; ডিজিটাল ফাইল এবং কম্পিউটারে প্রবেশাধিকার পেয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>হামলায় যেসব ব্যক্তিগত যেসব স্বাস্থ্য উপাত্ত খোয়া গেছে সেগুলো উচ্চ মাত্রায় সংবেদনশীল ও ব্যক্তিগত। যৌক্তিক যেকোনো ব্যক্তিই এই ঘটনাকে খুবই অপরাধমূলক হিসেবে মনে করে থাকবেন&comma; যা তাদের মানসিক চাপের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। হামলায় ব্লুওয়াটারের ২০ হাজার রোগীর সামাজিক ইন্স্যুরেন্স নাম্বার হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া রোগীদের নাম&comma; ঠিকানা&comma; ফোন নাম্বার&comma; জন্ম তারিখ এবং হাসপাতালে আসার কারণ সম্পর্কিত তথ্য খোয়া গেছে।<&sol;p>&NewLine;<p>১৯৯২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারির পর যেসব চিকিৎসক চিকিৎসার জন্য হাসপাতালটিতে নাম নিবন্ধন করেছেন তারাই এই হামলার শিকার হয়েছেন। ডেইক্সিন টিম নামের একটি গ্রুপ হামলার দায় স্বীকার করেছে। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ফরিয়াদী পক্ষের আইনজীবী ম্যারিয়েলে দাহাব সিটিভি নিউজ টরন্টোকে বলেন&comma; হাসপাতালগুলো নিজেরাও এই ঘটনায় ভুক্তভোগী হলেও চূড়ান্ত বিচারে তারা তাদের রোগীদের তথ্যের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই চূড়ান্ত বিচারে ভুক্তভোগী রোগীরা। হাসপাতালগুলো নয়। হাসপাতালের কোনো তথ্য উন্মুক্ত হয়নি। সূত্র &colon; সিবিসি ও সিটিভি নিউজ<&sol;p>&NewLine;