Home অর্থনীতি আইএমএফ ঋণের তৃতীয় কিস্তি পেল বাংলাদেশ

আইএমএফ ঋণের তৃতীয় কিস্তি পেল বাংলাদেশ

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের &lpar;আইএমএফ&rpar; ঋণের তৃতীয় কিস্তির ১১৫ কোটি মার্কিন ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে এ অর্থ যোগ হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এই তথ্য পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো&period; মেজবাউল হক সমকালকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। তিনি বলেন&comma; কিস্তির অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভে যোগ হয়েছে। তাতে রিজার্ভের পরিমাণও বেড়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>এর গত সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে আইএমএফের পর্ষদ সভায় তৃতীয় কিস্তির ১১৫ কোটি ডলার অনুমোদন হয়। এর মধ্যে এক্সটেন্ডেড ক্রেডিট ফ্যাসিলিটি &lpar;ইসিএফ&rpar; ও এক্সটেন্ডেড ফান্ড ফ্যাসিলিটির &lpar;ইএফএফ&rpar; ৯২ কোটি ৮০ লাখ ডলার এবং রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ফ্যাসিলিটির ২২ কোটি ডলার রয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>এরও আগে গত ২৪ এপ্রিল ঋণ কর্মসূচির আওতায় তৃতীয় কিস্তির জন্য গত ডিসেম্বরভিত্তিক শর্ত বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণে আসে আইএমএফ মিশন। সংস্থাটির ডেভেলপমেন্ট মাইক্রোইকনোমিকস ডিভিশনের প্রধান ক্রিস পাপাগেওর্জিউর নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল দুই সপ্তাহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে বৈঠক ও পর্যালোচনা কার্যক্রম শেষে গত ৮ মে এক বিবৃতিতে জানায়&comma; বাংলাদেশ সরকার এবং আইএমএফ কর্মকর্তারা এ বিষয়ে ঐক্যমত্যে পৌঁছেছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ কমতে থাকার মধ্যে গত বছরের ৩০ জানুয়ারি আইএমএফের সঙ্গে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি করে বাংলাদেশ। এর তিনদিন পর প্রথম কিস্তিতে ৪৭ কোটি ৬২ লাখ ৭০ হাজার ডলার ছাড় করে সংস্থাটি। এরপর গত ১৬ ডিসেম্বর দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ২০ লাখ ডলার ছাড় করা হয়। ২০২৬ সাল পর্যন্ত মোট সাতটি কিস্তিতে ঋণের পুরো অর্থ ছাড় করার কথা রয়েছে। দ্বিতীয় কিস্তির পরবর্তীগুলোতে সমান অর্থ থাকার কথা ছিল। কিন্তু রিজার্ভ আরও কমে যাওয়ায় তৃতীয় ও চতুর্থ কিস্তিতে বেশি অর্থ চায় বাংলাদেশ। ইতোমধ্যে বেশকিছু কঠিন শর্তের বাস্তাবয়ন ও আগামী আরও বড় সংস্কার কার্যক্রমের প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় সংস্থাটি তৃতীয় কিস্তিতে ৬৮ কোটি ডলারের পরিবর্তে ১১৫ কোটি ডলার দিতে সম্মত হয়। তবে মোট ঋণের পরিমাণ এবং মেয়াদ একই থাকবে।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version