আইন ভঙ্গের দায়ে যুক্তরাজ্যে জরিমানার মুখোমুখি টিউলিপ সিদ্দিক

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> যুক্তরাজ্যে জরিমানার মুখোমুখি হতে পারেন শেখ রেহানার মেয়ে ও ব্রিটিশ শ্রমমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। বাড়ির এনার্জি পারফরম্যান্স সার্টিফিকেট না থাকায় আইন ভঙ্গের জন্য এ জরিমানা হতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p>স্থানীয় সময় রোববার &lpar;২৯ ডিসেম্বর&rpar; প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানানো হয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>প্রতিবেদন বলছে&comma; টিউলিপ সিদ্দিক যে বাড়িতে থাকেন&comma; সেখানকার &&num;8216&semi;ভাড়া আয় নিবন্ধন&&num;8217&semi; করতে ব্যর্থতার জন্য চলতি বছরের শুরুতে একটি তদন্তের মুখোমুখি হন। এখন তিনি বাড়িওয়ালা হিসাবে আইনি বাধ্যবাধকতা বজায় রেখেছেন কি না&comma; তা নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হচ্ছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>ডেইলি মেইল খোঁজ নিয়ে দেখেছে&comma; টিউলিপ যেখানে থাকেন&comma; সেই বাসাটি কিনেছিলেন তার স্বামী। সমস্ত ভাড়া দেওয়া সম্পত্তির একটি &&num;8216&semi;এনার্জি পারফরম্যান্স সার্টিফিকেট&&num;8217&semi; থাকে। কিন্তু উত্তর লন্ডনের ঠিকানার ওই বাসার সার্টিফিকেটটি খুঁজে পাওয়া যায়নি।<&sol;p>&NewLine;<p>প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে&comma; যেসব বাড়িওয়ালা &&num;8216&semi;এনার্জি পারফরম্যান্স সার্টিফিকেট&&num;8217&semi; প্রবিধানগুলো তিন মাসের বেশি সময় ধরে মেনে চলেন না&comma; তাদের ন্যূনতম ১০ হাজার পাউন্ড জরিমানা করা যেতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p>মেইল অন সানডে জানতে পেরেছে&comma; ওই সম্পত্তি টিউলিপ সিদ্দিকের স্বামী ২০১৮ সালে ৮৬৫&comma;০০০ পাউন্ডে কিনেছিলেন। এটি একটি ভাড়া সংস্থা পরিচালিত করে।<&sol;p>&NewLine;<p>শ্রমমন্ত্রী হিসেবে ব্রিটিশ আর্থিক পরিষেবা নীতি&comma; সংস্কার এবং নিয়ন্ত্রণ করা টিউলিপের নামে আর আগেও সংসদীয় নজরদারি সংস্থা তদন্ত করেছিল।<&sol;p>&NewLine;<p>তখন ডেইলি মেইল প্রকাশ করেছিল&comma; টিউলিপ প্রায় ১৪ মাস ধরে ফ্ল্যাটে ১০ হাজার পাউন্ডের বেশি ভাড়া আয় সঠিকভাবে দেখাতে ব্যর্থ হন।<&sol;p>&NewLine;<p>স্ট্যান্ডার্ড কমিশনার দেখতে পেয়েছে&comma; তিনি সংসদীয় বিধি লঙ্ঘন করেছেন। তবে তার ব্যাখ্যাও গ্রহণ করেছিল যে&comma; এটি একটি &&num;8216&semi;প্রশাসনিক ত্রুটি&&num;8217&semi; ছিল। টিউলিপ সিদ্দিক ইতিমধ্যে সেন্ট্রাল লন্ডনের আরেকটি সম্পত্তি থেকেও নিজের আয়ের কথা জানিয়েছিলেন।<&sol;p>&NewLine;<p>পৃথকভাবে তিনি বর্তমানে একটি বৃহৎ দুর্নীতির তদন্তে জড়িত রয়েছেন। তিনি এবং তার পরিবারের চার সদস্য বাংলাদেশে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ৪০০ কোটি পাউন্ড আত্মসাতের অভিযোগে তদন্তের মুখে আছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>এরই মধ্যে ক্যাবিনেট অফিসের প্রোপ্রাইটি অ্যান্ড এথিকস টিম টিউলিপের সাক্ষাৎকার নিয়েছে। যদিও তিনি এটি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন&comma; এখন পর্যন্ত কোনো কর্তৃপক্ষ তার সঙ্গে যোগাযোগ করেনি।<&sol;p>&NewLine;