ইলন মাস্কের নাগরিকত্ব ও পাসপোর্ট বাতিলে দেড় লাখের বেশি কানাডীয়র পিটিশন

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ও টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্কের কানাডার নাগরিকত্ব বাতিলে দেশটির দেড় লাখের বেশি নাগরিক একটি পার্লামেন্টারি পিটিশনে স্বাক্ষর করেছেন। খবর দ্য গার্ডিয়ানের<&sol;p>&NewLine;<p>পিটিশনে বলা হয়েছে&comma; ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র মাস্ক এমন এক &OpenCurlyQuote;বিদেশি সরকারের সদস্য&comma; যারা কানাডার সার্বভৌমত্ব মুছে ফেলতে চায়।’ পিটিশনে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর কাছে মাস্কের নাগরিকত্ব অবিলম্বে বাতিল করার এবং তার কানাডীয় পাসপোর্ট প্রত্যাহার করার দাবি জানানো হয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>তাদের যুক্তি&comma; মাস্ক যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র&comma; আর ট্রাম্প কানাডার স্বাধীনতা হুমকির মুখে ফেলে দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১ তম অঙ্গরাজ্যে পরিণত করার হুমকি দিয়ে আসছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে&comma; কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার লেখক কোয়ালিয়া রিড এই পিটিশনটি কানাডার হাউস অব কমন্সে উত্থাপন করেন। এতে অর্থায়ন করেন ডেমোক্রেটিক পার্টির এমপি ও মাস্কের সমালোচক চার্লি অ্যাঙ্গাস।<&sol;p>&NewLine;<p>ইলন মাস্ক তার মায়ের সূত্র ধরে কানাডার নাগরিক হয়েছে। তার কানাডার সাসকাচোওয়ান প্রদেশের রাজধানী রেজিনা শহরে জন্মগ্রহণ করেন।<&sol;p>&NewLine;<p>গত ২০ ফেব্রুয়ারি দাখিল করা রিডের পিটিশনে অভিযোগ করা হয়েছে&comma; মাস্ক &OpenCurlyQuote;ট্রাম্পের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করার মাধ্যমে কানাডার জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থি কর্মকাণ্ডে লিপ্ত’ হয়েছেন। ট্রাম্প কানাডার পণ্যে উচ্চ শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়ে ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দেশটি সংযুক্ত করার বিষয়ে প্রকাশ্যে দম্ভোক্তি করে কানাডার ৪ কোটি মানুষের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি করেছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>কানাডার সংবাদমাধ্যম কানাডীয় প্রেস জানিয়েছে&comma; সাধারণত এ ধরনের পিটিশনটি স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য কমপক্ষে ৫০০ স্বাক্ষর প্রয়োজন&comma; যাতে এটি হাউস অব কমন্সে উপস্থাপন করা যায় এবং সরকারিভাবে প্রতিক্রিয়া পাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়। রিডের পিটিশন সহজেই এই শর্ত পূরণ করেছে এবং রোববার রাত পর্যন্ত এতে প্রায় ১ লাখ ৫৭ হাজার স্বাক্ষর পড়েছে এবং ক্রমাগত বাড়ছে।<&sol;p>&NewLine;