এবার হজে মাত্র ৫ বাংলাদেশি

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে এ বছর স্বল্প পরিসরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে পবিত্র হজ। &OpenCurlyQuote;লাব্বাইকা আল্লাহুম্মা লাব্বাইক&comma; লাব্বাইকা লা শারীকা লাকা লাব্বাইক&comma; ইন্নাল হামদা ওয়ান্নি’মাতা লাকা ওয়াল-মুলক’- তালবিয়ায় মুখর ভাগ্যবান ১ হাজার মানুষের উপস্থিতিতে পালিত হচ্ছে পবিত্র হজ।<&sol;p>&NewLine;<p>বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টার পর আরাফাতে মসজিদে নামিরা থেকে হজের খুতবা দেওয়া হবে। এ বছর আরবি খুতবাসহ আরও ১০ ভাষায় খুতবা দেওয়া হবে। এর মধ্যে হজের ইতিহাসে প্রথম বাংলায় ও হজের খুতবা অনুবাদ করা হবে।<&sol;p>&NewLine;<p>এবার হজে বাংলাদেশির মধ্যে মাত্র পাঁচজন অংশ নিতে পেরেছেন। হজের অনুষ্ঠানিকতায় যোগ দেওয়ার আগে তাদের দেহের তাপমাত্রা পরীক্ষা ও ভাইরাস পরীক্ষা করা হয়েছে। কোয়ারেন্টিনেও থাকতে হবে তাদের।<&sol;p>&NewLine;<p>বিধি অনুযায়ী&comma; হজ পালনকারীরা কাবা শরীফে ও কালো পাথরে চুমু খেতে বা স্পর্শ করতে পারবেন না এবং শয়তানের উদ্দেশে পাথর ছুঁড়ে মারার জন্য আগে থেকে জীবাণুমুক্ত প্যাকেটজাত পাথর ব্যবহার করতে হবে। হজ পালনকারী ও হজে দায়িত্বপালনকারীদের অবশ্যই সুরক্ষা মাস্ক পরতে হবে এবং তা ব্যবহার শেষে সুনির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। হজ পালনকারীরা যেখানেই সমবেত হোন না কেন দুজনের মধ্যে অন্তত দেড় মিটার দূরত্ব রাখতে হবে।<&sol;p>&NewLine;<p>এবার হজের খুতবা দেবেন ৯২ বছরের প্রবীণ শায়খ ড&period; আব্দুল্লাহ ইবনে সুলাইমান আল-মানিয়া। হজের খুতবা দেওয়া ইমাম ও খতিবদের মধ্যে তিনিই সবচেয়ে বেশি বয়স্ক ব্যক্তি। আজ হজের দিন মসজিদে নামিরায় মুয়াজ্জিন হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন শায়খ ইমাদ বিন আলি ইসমাইল। তিনি মসজিদের হারামের নিয়মিত মুয়াজ্জিন।<&sol;p>&NewLine;<p>এদিকে&comma; গত বুধবার মিনাতে উপস্থিতির মাধ্যমে এবারের হজ পালনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে। সূর্যাস্ত পর্যন্ত আরাফাতের ময়দানে অবস্থান&comma; মসজিদে নামিরা থেকে প্রদত্ত হজের খুতবা শ্রবণ ও যোহর-আসর আদায় রয়েছে আজকের কর্মসূচির অংশ। মসজিদের নামিরার বাইরে তাঁবুতে অবস্থানকারীরা স্ব স্ব তাঁবুতে নামাজ আদায় করবেন। সূর্য অস্ত যাওয়ার পর মাগরিবের নামাজ আদায় না করেই রওনা করবেন মুজদালিফার উদ্দেশে।<&sol;p>&NewLine;