কানাডায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সাপ্তাহিক কাজের সীমা বাড়ল

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> কানাডায় পড়তে আসা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সেশন চলাকালীন সময়ে ক্যাম্পাসের বাইরে সপ্তাহান্তে কাজের সময়সীমা বাড়িয়েছে কর্তৃপক্ষ। আগের সময় থেকে চার ঘণ্টা বাড়িয়ে করা হয়েছে ২৪ ঘণ্টা। পূর্বে এটি ছিল ২০ ঘণ্টা।<&sol;p>&NewLine;<p>কানাডার অভিবাসন&comma; শরণার্থী ও নাগরিকত্ব বিষয়ক মন্ত্রী মার্ক মিলার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন&comma; নতুন এই সময়সীমা ১৫ নভেম্বর থেকে কার্যকর হয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>চলতি বছরের এপ্রিলে মিলার ঘোষণা করেছিলেন&comma; আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফ ক্যাম্পাস কাজের সময়সীমা ফল সেশনে ২৪ ঘণ্টায় উন্নীত করা হবে। কিন্তু নতুন সময় কবে থেকে কার্যকর হবে&comma; তা বলেননি তিনি। অবশেষে ১৫ নভেম্বর থেকে তা কার্যকর হলো।<&sol;p>&NewLine;<p>মিলার বলেছেন&comma; আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা নতুন স্টাডি পারমিটের জন্য আবেদন না করে আর স্কুল পরিবর্তন করতে পারবে না। মনোনীত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিবর্তন করার আগে শিক্ষার্থীদের অবশ্যই একটি নতুন স্টাডি পারমিটের জন্য আবেদন করতে হবে এবং কিছু ক্ষেত্রে অনুমোদিত হতে হবে।<&sol;p>&NewLine;<p>কানাডায় আন্তর্জাতিক ছাত্রদের ঐতিহ্যগতভাবে নিয়মিত স্কুলের মেয়াদ বা সেমিস্টারে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।<&sol;p>&NewLine;<p>উল্লেখ্য&comma; মহামারী চলাকালীন সময়ে সরকার একটি অস্থায়ী নীতি ঘোষণা করেছিল যাতে ছাত্ররা প্রতি সপ্তাহে ২০ ঘণ্টার বেশি কাজ করতে পারে&comma; যা সর্বোচ্চ ৪০ ঘণ্টার বেশি নয়।<&sol;p>&NewLine;<p>কানাডা সরকার দেশের শ্রম ঘাটতি কমানোর পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের বেশি অর্থ উপার্জনের সুযোগ দেওয়ার জন্যই এই নীতি গ্রহণ করা হয়েছিল।<&sol;p>&NewLine;<p>এ প্রসঙ্গে ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালগেরীতে মাস্টার্সে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থী নাঈম উল হাসান সমকালকে বলেন&comma; কানাডিয়ান সরকারের এমন সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে। বিশেষ করে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী শিক্ষার্থীরা কানাডায় আসতে আরও আগ্রহী হয়ে উঠবে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য প্রথম পছন্দ হিসেবে কানাডাই থাকবে এবং কানাডার জনপ্রিয়তা ক্রমশ বেড়ে যাবে বলে আমি মনে করি।<&sol;p>&NewLine;<p>&nbsp&semi;<&sol;p>&NewLine;