Home Uncategorized কানাডায় করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা ১৫ হাজার ছাড়াল

কানাডায় করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা ১৫ হাজার ছাড়াল

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী&comma; কানাডায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৫ লাখ ৫৫ হাজার ২০৭ জন&comma; মৃত্যুবরণ করেছেন ১৫ হাজার ১শ&&num;8217&semi; ২১ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৪ লাখ ৬৫ হাজার ৯ শ&&num;8217&semi; ৭৩ জন।<&sol;p>&NewLine;<p>কানাডার প্রধান চারটি প্রদেশ অন্টারিও&comma; বৃটিশ কলম্বিয়া&comma; আলবার্টা&comma; এবং কুইবেকে নাটকীয় ভাবে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। আর করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে হাসপাতাল&comma; নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে ব্যাপকহারে চাপ পড়ছে।<&sol;p>&NewLine;<p>লোক সংখ্যার দিক থেকে কানাডার বৃহওম প্রদেশ অন্টারিও তে প্রতিদিনই প্রচুর সংখ্যক করোনা আক্রান্ত রোগীর খবর পাওয়া যাচ্ছে। গত ২৫ ডিসেম্বর শুক্রবার থেকে ক্যুইবেকে আবার লকডাউন শুরু হয়েছে। একমাত্র জরুরি ফার্মেসি&comma; গ্রোসারী ছাড়া সব বন্ধ থাকবে। ক্যুইবেকের জনসাধারণকে বলা হয়েছে একান্ত জরুরি প্রয়োজন ছাড়া গ্রোসারিস্টোর গুলোতে কেউ যেনো একই দিনে বার বার ছোটখাটো একটি আইটেমের জন্য না যান এবং রেস্টুরেন্টগুলো শুধু টেকআউট এবং ড্রাইভথ্রো খোলা থাকবে তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্রেতা-বিক্রেতারা মাস্ক পরে এবং দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে। পুলিশ&comma; স্বাস্থ্য পরিদর্শকরা কড়াকড়িভাবে নজরদারিতে রয়েছে।<br &sol;>&NewLine;ক্যুইবেকের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ক্রিশ্চিয়ান ডুবে ক্যুইবেকারদের সতর্ক করে দিয়ে বলেন&comma; অনেক হাসপাতালের অবস্থা সামর্থ্যের সক্ষমতা ছাড়িয়ে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছে এবং হাসপাতাগুলোতে সক্ষমতা ছাড়িয়ে যাওয়ার কারণে হোটেল ও রিসেপশন হলগুলিতে কোভিড রোগীদের জন্য বিশেষ বেড স্থাপন করা হচ্ছে।<&sol;p>&NewLine;<p>কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়াতে করোনা মহামারীর দ্বিতীয় পর্যায়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিনই বেড়েই চলেছে। সামাজিক দূরত্ব&comma; স্বাস্থ্যবিধি&comma; সরকার কর্তৃক বিভিন্ন বিধিনিষেধ দেয়া সত্বেও করোনাভাইরাস কে কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রিত করা যাচ্ছে না।<&sol;p>&NewLine;<p>আলবার্টায় ক্রমবর্ধমান হারে করোনা বৃদ্ধি পাওয়ায় হাসপাতাল ও নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র গুলোতে চাপ পড়ছে।<&sol;p>&NewLine;<p>কানাডার বিভিন্ন প্রদেশের বাসিন্দারা আশঙ্কার মধ্য দিয়ে দিন যাপন করছেন। একদিকে শীতের প্রকোপ অন্যদিকে করোনাভাইরাসের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। ইতিমধ্যেই প্রতীক্ষিত ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু হয়েছে কানাডাবাসীর মধ্যে। তবুও করোনা নিয়ন্ত্রণে অনেক ক্ষেত্রেই হিমশিম খেতে হচ্ছে নীতিনির্ধারকদের।<&sol;p>&NewLine;<p>সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন ভ্যাকসিন এর পাশাপাশি সামাজিক দূরত্ব ও মাস্ক ব্যবহারের কোন বিকল্প নেই।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version