গর্ভাবস্থায় আমলকী খাওয়ার যত উপকার

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> গর্ভাবস্থায় হবু মায়েদের শরীরে একাধিক পরিবর্তন দেখা দেয়&comma; যে কারণে খাওয়ার রুচি কমে যায়। অন্তঃসত্ত্বাদের কাছ থেকে প্রায়ই শোনা যায়&comma; এটা খেতে ভালো লাগে না&comma; ওটা বেস্বাদ লাগে।<&sol;p>&NewLine;<p>আমলকী টকজাতীয় ফল হওয়ায় এটা অন্তঃসত্ত্বারা খেতে পছন্দ করেন। এর স্বাস্থ্যকর বহু উপকারও রয়েছে। আমলকীর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি&comma; ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এ কারণে গর্ভাবস্থায় চিকিত্সকরা আমলকী খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।<&sol;p>&NewLine;<p>কাঁচা আমলকী খেতে পারেন মায়েরা। এ ছাড়া আমলকীর জুস করেও খাওয়া যায়। বাজারে আমলা ক্যান্ডি&comma; জ্যাম&comma; আচারও পাওয়া যায়। রোজ একটি কিংবা দুটি করে আমলকীর টুকরো খেতে পারেন। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ড স্কাইয়ের প্রতিবেদনে গর্ভাবস্থায় আমলকী খাওয়ার উপকার সম্পর্কে দেওয়া হয়েছে। আসুন জেনে নিই সে সম্পর্কে-<br &sol;>&NewLine;গর্ভাবস্থায় আমলকী খাওয়ার যত উপকার-<&sol;p>&NewLine;<p>&ast;বেশিরভাগ হবু মা এ সময় ক্লান্তি অনুভব করেন&comma; অলসতা অনুভব হয়&comma; বমি বমি ভাব আসে&comma; কোনো কাজ করতে ইচ্ছে করে না এবং মেজাজও ভালো থাকে না। এ সময় আমলকীর রস বেশ ফলদায়ক।<&sol;p>&NewLine;<p>&ast;আমলকীতে থাকা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে। এটি আয়রন ও অন্যান্য পুষ্টি শোষণেও সহায়তা করে এবং হজমশক্তি বাড়ায়।<&sol;p>&NewLine;<p>&ast;রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে আমলকী। আমলকীতে থাকা ভিটামিন সি রক্তনালিগুলোকে প্রসারিত করতে সাহায্য করে&comma; যা স্বাভাবিক রক্তচাপ ধরে রাখে এবং রক্তচাপ বাড়তে দেয় না।<&sol;p>&NewLine;<p>&ast;আমলকীতে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট&comma; যা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এর উপাদান গর্ভাবস্থায় হয়ে থাকা সাধারণ জ্বর ও মূত্রনালির সংক্রমণ রোধ করে।<&sol;p>&NewLine;<p>&ast;অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় অনেকের হাত-পায়ে পানি আসে। আমলকী গর্ভাবস্থায় হাত–পায়ের পাতা ফুলে যাওয়া নিয়ন্ত্রণ করে। আমলকীতে থাকে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান। এ ছাড়া আমলকীতে প্রচুর পরিমাণে জলীয় উপাদান থাকায় এটি দেহকে হাইড্ৰেট রাখতে সাহায্য করে।<&sol;p>&NewLine;<p>&ast;গর্ভাবস্থায় মাড়ি থেকে রক্ত বের হয় অনেকের। ফলে নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ আসে। আমলকীতে থাকা ভিটামিন সি এ দুই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p>&ast;ডায়াবেটিস না থাকলেও গর্ভাবস্থায় অনেকের ডায়াবেটিস দেখা দেয়। যেটিকে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস বলে। গর্ভাবস্থার হরমোনগুলো ইনসুলিনের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে ডায়াবেটিস হয়। আমলকীর মধ্যে থাকা অ্যান্টি-ডায়াবেটিক উপাদান মায়েদের মধ্যে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা কমায়।<&sol;p>&NewLine;<p>&ast;আমলকীর জুস গর্ভস্থ শিশুটির স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাই গর্ভাবস্থায় হবু মাকে আমলকী খেতে বলা হয়।<&sol;p>&NewLine;<p>&nbsp&semi;<&sol;p>&NewLine;