Home আন্তর্জাতিক গাজায় লাগাতার ইসরায়েলি হামলায় ৭০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত

গাজায় লাগাতার ইসরায়েলি হামলায় ৭০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি হামলায় একদিনে কমপক্ষে আরও ৭০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুই শতাধিক। নিহতদের মধ্যে ক্ষুধার্ত ত্রাণপ্রার্থীও রয়েছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>বুধবার &lpar;à§§à§§ জুন&rpar; এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।<&sol;p>&NewLine;<p>সংবাদমাধ্যমটি বলছে&comma; অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার বিভিন্ন এলাকায় মঙ্গলবার ভোর থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর লাগাতার হামলায় ৭০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে আল জাজিরাকে জানিয়েছেন স্থানীয় চিকিৎসা কর্মকর্তারা।<&sol;p>&NewLine;<p>নিহতদের মধ্যে ক্ষুধার্ত ত্রাণপ্রার্থীও রয়েছেন। জাতিসংঘের মতে&comma; এখন দুর্ভিক্ষে পড়ার আশঙ্কায় রয়েছে গোটা গাজা।<&sol;p>&NewLine;<p>এদিকে মঙ্গলবার আবারও গাজার কেন্দ্রীয় অংশে ইসরায়েল-নিয়ন্ত্রিত নেতসারিম করিডরের কাছে সামান্য খাবার সংগ্রহে আসা মানুষের ওপর গুলি চালায় ইসরায়েলি সেনারা। গাজা সরকারের তথ্য অফিস জানায়&comma; এতে অন্তত ২০ জন নিহত হন&comma; যাদের মধ্যে ১২ বছরের এক শিশুও রয়েছে। শিশুটির নাম মোহাম্মদ খলিল আল-আথামনেহ বলে নিশ্চিত করা হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ২০০ জন।<&sol;p>&NewLine;<p>এই ত্রাণ বিতরণকেন্দ্রগুলো পরিচালনা করছে &OpenCurlyQuote;গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন’ &lpar;জিএইচএফ&rpar; নামের একটি বিতর্কিত সংস্থা&comma; যার কার্যক্রম ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে চলছে এবং এটি ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রিত এলাকায় কাজ করছে।<&sol;p>&NewLine;<p>ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এবং স্থানীয় জনগণ এই বিতরণ কেন্দ্রগুলোকে &OpenCurlyQuote;মানব কসাইখানা’ বলে অভিহিত করেছেন। কারণ গত ২৭ মে থেকে সংস্থাটি ত্রাণ কার্যক্রম শুরুর পর থেকেই ১৫০ জনেরও বেশি মানুষ সেখানে প্রাণ হারিয়েছেন&comma; আর আহত হয়েছেন প্রায় ১৫০০ জন।<&sol;p>&NewLine;<p>গাজা সরকারের তথ্য অফিস এক বিবৃতিতে অভিযোগ করেছে&comma; জিএইচএফ কার্যত একটি &OpenCurlyQuote;মরণ ফাঁদে’ পরিণত হয়েছে&comma; যেখানে ত্রাণের প্রলোভনে ক্ষুধার্ত মানুষদের টেনে নিয়ে গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে।<&sol;p>&NewLine;<p>তাদের ভাষায়&comma; &OpenCurlyDoubleQuote;জিএইচএফ এখন ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর হাতে এক ভয়ঙ্কর হাতিয়ার হয়ে উঠেছে&comma; যারা ত্রাণ দেওয়ার নামে নিরস্ত্র ও ক্ষুধার্ত মানুষদের মৃত্যুফাঁদে ডেকে নিচ্ছে।”<&sol;p>&NewLine;<p>আল জাজিরার সাংবাদিক তারেক আবু আজ্জুম গাজার দেইর আল-বালাহ থেকে জানিয়েছেন&comma; জিএইচএফ-এর এসব ত্রাণকেন্দ্র এখন যেন &OpenCurlyDoubleQuote;পুনরাবৃত্ত রক্তপাতের মঞ্চ” হয়ে উঠেছে&comma; যেখানে পরিকল্পিতভাবে সাধারণ মানুষদের ওপর হামলা চালানো হচ্ছে।<&sol;p>&NewLine;<p>প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন&comma; এসব হামলা চালানো হয়েছে বিভিন্ন দিক থেকে। ড্রোন&comma; ট্যাংক ও স্নাইপার ব্যবহার করে এসব বিচ্ছিন্ন ত্রাণকেন্দ্রে অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা। আজ্জুম বলেন&comma; &OpenCurlyDoubleQuote;যা হচ্ছে&comma; তা মূলত মানবিক সহায়তা ব্যবস্থাকে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করার এক প্রক্রিয়া।”<&sol;p>&NewLine;<p>অন্যদিকে ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ মঙ্গলবার আবারও সতর্কবার্তা দিয়ে জানিয়েছে&comma; গাজায় মানবিক সংকট &OpenCurlyQuote;অভূতপূর্ব হতাশার পর্যায়ে’ পৌঁছেছে।<&sol;p>&NewLine;<p>সংস্থাটি জানায়&comma; গত মে মাসের শেষ সপ্তাহে à§« বছরের কম বয়সী অন্তত ২৭০০ শিশুকে চরম অপুষ্টিতে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। আর তাই দ্রুত মানবিক সহায়তা পুনরায় শুরু করার আহ্বানও জানিয়েছে তারা।<&sol;p>&NewLine;<p>উল্লেখ্য&comma; চলতি বছরের ২ মার্চ থেকে ইসরায়েল গাজায় কার্যত কঠোর অবরোধ আরোপ করে রেখেছে। জিএইচএফ-এর মাধ্যমে অল্প কিছু সাহায্য ঢুকলেও&comma; বহু অভিজ্ঞ আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় ত্রাণ সংস্থাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ফলে যেসব সংস্থা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে গাজার লাখো মানুষের কাছে সহায়তা পৌঁছে দিচ্ছিল&comma; তাদের কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version