Home অর্থনীতি চালের পর্যাপ্ত মজুত তবু দাম বাড়ছে

চালের পর্যাপ্ত মজুত তবু দাম বাড়ছে

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> বর্তমানে দেশে যে পরিমাণ চাল মজুত আছে তা দিয়ে আগামী নভেম্বর পর্যন্ত চাহিদা মিটিয়েও চাল উদ্বৃত্ত থাকবে। তাই করোনা মহামারি ও চলমান বন্যার ক্ষয়ক্ষতির পরও দেশে খাদ্যঘাটতির কোনো আশঙ্কা নেই।<&sol;p>&NewLine;<p>গত রবিবার &OpenCurlyQuote;কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে খাদ্যনিরাপত্তা &colon;বাংলাদেশ কি চাল ঘাটতির মুখোমুখি হতে যাচ্ছে&quest;’ শীর্ষক এক অনলাইন সেমিনারে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট &lpar;ব্রি&rpar; এর গবেষণায় চাল উদ্বৃত্তের এ তথ্য তুলে ধরা হয়। ব্রি এই সেমিনারের আয়োজন করে।<&sol;p>&NewLine;<p>তবে চাল উদ্বৃত্ত থাকার কথা বলা হলেও গত কিছু দিন ধরেই দেশে চালের বাজার অস্থির। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের &lpar;টিসিবি&rpar; হিসেবে গত এক বছরের ব্যবধানে স্বল্প আয়ের মানুষের মোটা চাল ইরি&sol;স্বর্ণার দাম বেড়েছে à§§à§® শতাংশের বেশি। আর সরু চাল নাজিরশাইল&sol;মিনিকেটের দাম বেড়েছে à§® দশমিক ৭৪ শতাংশ। রবিবার রাজধানীর বাজারে প্রতি কেজি মোটা চাল ইরি&sol;স্বর্ণা বিক্রি হয় ৪০ থেকে ৪৫ টাকায়। যা গত বছর এই সময় ছিল ৩৪ থেকে à§©à§® টাকা। অন্যদিকে সরু চাল বিক্রি হয় ৫০ থেকে ৬৪ টাকায়। যা গত বছর ছিল ৪৭ থেকে ৫৬। মাঝারি মানের চাল পাইজাম&sol;লতা বিক্রি হচ্ছে ৪৪ থেকে ৫০ টাকায়।<&sol;p>&NewLine;<p>সংশ্লিষ্টরা বলেছেন&comma; গত বোরো মৌসুমে ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। তবে করোনা সংকট ও চলমান বন্যার কারণে এক শ্রেণির ব্যবসায়ী এর সুযোগ নিচ্ছে। সরকার বন্যাদুর্গত ও করোনায় শ্রমজীবী মানুষদের সাহায্যার্থে প্রতি মাসে ২ থেকে à§© লাখ টন চাল দিচ্ছে। এতে সরকারের মজুতও কমে যাচ্ছে। এই ব্যবসায়ীরা চুক্তি অনুযায়ী সরকারের গুদামে চাল-তো দিচ্ছেই না&comma; উলটো চালের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়াচ্ছে।<&sol;p>&NewLine;<p>উল্লেখ্য&comma; বর্তমানে সরকারি গুদামে ১০ লাখ à§­ হাজার টন চালের মজুত আছে। গত বছর ছিল à§§à§« লাখ ২১ হাজার টন।<&sol;p>&NewLine;<p>সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন&comma; একটা গ্রুপ রয়েছে যারা সুযোগ পেলেই চালের দাম বাড়িয়ে দেয়&comma; কৃত্রিম সংকট তৈরি করার চেষ্টা করে। আমাদেরকে কৃষক ও ভোক্তা উভয়ের স্বার্থকেই গুরুত্ব দিতে হবে। এই দুয়ের মধ্যে সমন্বয় করেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।<&sol;p>&NewLine;<p>ব্রি-গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে&comma; আগামী নভেম্বর পর্যন্ত চাহিদা মিটিয়ে à§«&period;à§«à§« মিলিয়ন টন চাল উদ্বৃত্ত থাকবে। তাই দেশে খাদ্যঘাটতির কোনো আশঙ্কা নেই। ব্রি-এর গবেষণায় দেখা গেছে&comma; চালের উত্পাদন গতবছরের তুলনায় প্রায় à§©&period;৫৪ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে। গত বোরো ও আমন মৌসুমের উদ্বৃত্ত উত্পাদন থেকে হিসাব করে&comma; জুন পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরে ২০&period;à§©à§§ মিলিয়ন টন চাল ছিল। আগামী নভেম্বর পর্যন্ত ১৬&period;৫০ কোটি মানুষের চাহিদা মিটানোর পরেও ৩৬-à§­à§® দিনের চাল উদ্বৃত্ত থাকবে। এছাড়া&comma; নভেম্বরের মধ্যে দেশের ফুড বাস্কেটে নতুনভাবে আউশ ও আমনের উত্পাদন যুক্ত হবে। ফলে&comma; বাংলাদেশে আপাতত খাদ্যঘাটতির কোনো আশঙ্কা নেই।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version