Home জাতীয় জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ভারতে না যাওয়ার পরামর্শ

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ভারতে না যাওয়ার পরামর্শ

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> ভারতসহ পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশে করোনাভাইরাসের নতুন ধরনের &lpar;সাব-ভ্যারিয়েন্ট&rpar; সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় এবং অন্যান্য দেশে ভাইরাসের এই ধরনটি ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় নতুন সতর্কতা জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।<&sol;p>&NewLine;<p>সতর্কবার্তায় জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ভারতসহ এই ভাইরাস ছড়ানো অন্যান্য দেশে ভ্রমণ থেকে বিরত থাকাতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে করোনার ঝুঁকি মোকাবিলায় দেশের সব স্থল ও বিমানবন্দরে হেলথ স্ক্রিনিং ও নজরদারি বাড়াতেও বলা হয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>আজ সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা&period; হালিমুর রশিদের স্বাক্ষরিত এক সতর্কবার্তায় এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।<&sol;p>&NewLine;<p>বলা হয়&comma; পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন দেশে করোনাভাইরাসের নতুন সাব ভেরিয়েন্ট&comma; বিশেষ করে &OpenCurlyQuote;অমিক্রন এলএফ-à§­’&comma; &OpenCurlyQuote;এক্সএফজি’&comma; &OpenCurlyQuote;জেএন-à§§’ এবং &OpenCurlyQuote;এনবি à§§&period;à§®&period;à§§’ এর সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীদের মাধ্যমে বাংলাদেশের সম্ভাব্য সংক্রমণ প্রতিরোধে ভারত ও অন্যান্য সংক্রামক দেশ এবং বাংলাদেশ থেকে ভারত এবং অন্যান্য সংক্রামক দেশে ভ্রমণকারী নাগরিকদের জন্য দেশের সকল স্থল&comma; নৌ&comma; বিমানবন্দরের আইএইচআর ডেস্কে নজরদারি জোরদার করতে হবে। পাশাপাশি ঝুঁকি মোকাবিলায় কিছু কার্যক্রম নিতে হবে।<&sol;p>&NewLine;<p>সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনাগুলো-<&sol;p>&NewLine;<p>ক&period; সাতবার প্রয়োজনমতো সাবান দিয়ে হাত ধোবেন &lpar;অন্তত ২৩ সেকেন্ড&rpar;।<&sol;p>&NewLine;<p>খ&period; নাক-মুখ ঢাকায় জন্য মাস্ক ব্যবহার করুন।<&sol;p>&NewLine;<p>গ&period; আক্রান্ত ব্যক্তি হতে কমপক্ষে à§© ফুট দূরে থাকতে হবে।<&sol;p>&NewLine;<p>ঘ&period; অপরিষ্কার হাতে চোখ&comma; নাক ও মুখ স্পর্শ করবেন না।<&sol;p>&NewLine;<p>ঙ&period; হাঁচি-কাশির সময় বাহ&sol;টিস্যু&sol;কাপড় দিয়ে নাক মুখ ঢেকে রাখুন।<&sol;p>&NewLine;<p>দেশে প্রবেশের পথের জন্য নির্দেশনা-<&sol;p>&NewLine;<p>ক&period; দেশের বিভিন্ন স্থল&sol;নৌ&sol; বিমান বন্দর সমূহে আইএইচআর &lpar;IHR-2005&rpar; স্বাস্থ্য ডেস্ক সমূহে সতর্ক থাকা&comma; হেলথ স্ক্রিনিং এবং সার্ভেল্যান্স জোরদার করুন।<&sol;p>&NewLine;<p>খ&period; দেশের পয়েন্টস অব এন্ট্রি সমূহে থার্মাল স্কান্যার&sol; ডিজিটাল হেন্ড হেল্ড থার্মোমিটারের মাধ্যমে নন টাচ টেকনিকে তাপমাত্রা নির্ণয় করুন।<&sol;p>&NewLine;<p>গ&period; চিকিৎসা কাজে স্বাস্থ্যকর্মীদের ব্যবহারের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ মাস্ক&comma; গ্লাভস এবং রোগ প্রতিরোধী পোশাক মজুত রাখুন &lpar;পিপিই&rpar;।<&sol;p>&NewLine;<p>ঘ&period; ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য রোগ প্রতিরোধ নির্দেশনা সমূহ প্রচার করুন।<&sol;p>&NewLine;<p>ঙ&period; জরুরি প্রয়োজন ব্যতীত ভারত ও অন্যান্য আক্রান্ত দেশসমূহে ভ্রমণ করা থেকে বিরত থাকুন।<&sol;p>&NewLine;<p>না-সন্দেহজনক রোগীদের ক্ষেত্রে করণীয়-<&sol;p>&NewLine;<p>ক&period; অসুস্থ হলে ঘরে থাকুন&comma; মারাত্মক অসুস্থ হলে নিকটস্থ হাসপাতালে যোগাযোগ করুন।<&sol;p>&NewLine;<p>খ&period; রোগীর নাক-মুখ ঢাকার জন্য মাস্ক ব্যবহার করতে বলুন।<&sol;p>&NewLine;<p>গ&period; প্রয়োজন হলে আইইডিসিআরের হটলাইন নম্বরে যোগাযোগ করুন &lpar;০১৪০১-১৯৬২৯৩&rpar;<&sol;p>&NewLine;<p>প্রসঙ্গত&comma; গত বৃহস্পতিবার দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু হয়। আশঙ্কাজনক না হলেও দেশে এ রোগের প্রকোপ বাড়ছে। আইসিডিডিআরবির গবেষকেরা করোনার নতুন একটি ধরন শনাক্তের কথা বলছেন। এর নাম এক্সএফজি। পাশাপাশি এক্সএফসি ধরনটিও পাওয়া গেছে। দুটোই করোনার শক্তিশালী ধরন অমিক্রনের জেএন-à§§ ভ্যারিয়েন্টের উপধরন।<&sol;p>&NewLine;<p>গত পাঁচ বছর আগে ২০১৯ সালের à§©à§§ ডিসেম্বর প্রথম চীনে ছড়ানো করোনাভাইরাস দুই মাস পর ছড়িয়েছিল বাংলাদেশেও। এরপর নানা উদ্বেগ আর আতঙ্কের মধ্যে মাস্ক পরাসহ ধাপে ধাপে কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হয় টানা তিন বছর।<&sol;p>&NewLine;<p>তবে ২০২০ সালে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর দেশে à§§ কোটি à§«à§­ লাখ ২৬ হাজার ২২৪টি নমুনা পরীক্ষা করে ২০ লাখ à§«à§§ হাজার ৭৩৯ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৫০০ জনের।<&sol;p>&NewLine;<p>পরের বছর ২০২১ সালে কোভিডে সবচেয়ে বেশি ২০ হাজার à§«à§§à§© জনের মৃত্যু হয়েছিল। আর মহামারীর প্রথম বছর ২০২০ সালে à§­ হাজার ৫৫৯ জনের প্রাণ কেড়েছিল করোনাভাইরাস।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version