জিম্মি ভোক্তাদের মুক্তি দিতে দু’স্তরের পর্যবেক্ষণ কৌশল উদ্ভাবন

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> এবার সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি ভোক্তাদের মুক্তি দিতে দু&&num;8217&semi;স্তরের পর্যবেক্ষণ কৌশল উদ্ভাবন করলেন সরকারের একজন যুগ্ম সচিব। এ কৌশল নিয়ে কাজ করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। মডেলের উদ্ভাবক বলছেন&comma; নতুন এ কৌশলে সরকারের অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় হবে না&comma; লাগবে না বাড়তি জনবলও। এই মডেল নিয়ে কাজ করার পক্ষে অর্থনীতিবদিরাও। বিস্তারিত জানাচ্ছেন মামুন আব্দুল্লাহ।<&sol;p>&NewLine;<p>বছরের পর বছর বাজারে অস্থিরতায় নাকাল মানুষ&comma; সরকারও হিমশিম খাচ্চে তা নিয়ন্ত্রণে&comma; এবার নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে কৌশল বের করেছেন মোংলা বন্দরে কর্মরত সরকারের একজন যুগ্ম সচিব।<&sol;p>&NewLine;<p>এই বাজার মডেলে প্রতিটি উপজেলায় দু&&num;8217&semi;টি করে কমিটি করা হবে। কমিটি-১&&num;8217&semi;এ থাকবেন সরকারি কর্মকর্তা&comma; কৃষক&comma; হাটের সভাপতি-সম্পাদক। কমিটি-২&&num;8217&semi;র সদস্য উপজেলা প্রশাসন&comma; নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।<&sol;p>&NewLine;<p>সরকার যে সব পণ্যের মূল্যে নজর রাখতে চায় গ্রামের হাট থেকে সেসব পণ্যের মূল্য সংগ্রহ করবেন সরকারি কর্মকর্তা। গড় মূল্য নির্ধারণের পর কমিটি-১ উপজেলা পর্যায়ে হাটের জন্য যৌক্তিক দাম নির্ধারণ করবে। যা বাজারে দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্শন করা হবে। ব্যত্যয় হলে মোবাইল কোর্ট বসানোসহ ব্যবস্থা নেবে কমিটি-২।<&sol;p>&NewLine;<p>এসএমএস এর মাধ্যমে জেলা প্রশাসন থেকে পাঠানো মূল্যের গড় করে পরিবহন খরচ ও লাভ বিবেচনায় কমিটি-১ ঢাকা-চট্টগ্রামের বাজারের জন্য মূল্য নির্ধারণ ও প্রদর্শন করবে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই নির্ধারিত দাম স্থানীয় ক্যাবল অপারেটরদের মাধ্যমে প্রচার করা হবে।<&sol;p>&NewLine;<p>অর্থনীতিবিদরা বলছেন&comma; ভোক্তাকে স্বস্তি দিতে পারে এমন যে কোন কৌশল নিয়েই কাজ করা যেতে পারে। প্রজনন মৌসুমে ইলিশ না ধরার যে কৌশল তা উদ্ভাবন করেছিলেন সরকারি এই কর্মকর্তা।<&sol;p>&NewLine;