ট্রাম্পের হুমকির মুখে আগাম নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কানাডা

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি। স্থানীয় সময় রবিবার তিনি দেশটিতে আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। কারণ&comma; তার দেশ ডোনাল্ড ট্রাম্পের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য যুদ্ধ এবং সংযুক্তির হুমকির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আরও শক্তিশালী ম্যান্ডেটের আশা করছে।<&sol;p>&NewLine;<p>সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে&comma; জাস্টিন ট্রুডোর স্থলাভিষিক্ত হিসেবে মধ্যপন্থী লিবারেল পার্টি সাবেক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করে। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক প্রধান মার্ক কার্নি কখনও বৃহত্তর কানাডিয়ান ভোটারদের মুখোমুখি হননি।<&sol;p>&NewLine;<p>২৮ এপ্রিল যদি প্রত্যাশা অনুযায়ী কার্নি ঘোষণা করেন যে&comma; তিনি অক্টোবরের বেশ কয়েক মাস আগে সংসদ নির্বাচন করছেন&comma; তাহলে পরিস্থিতি বদলে যেতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p>সরকারি একটি সূত্র জানিয়েছে&comma; তিনি স্থানীয় সময় রবিবার দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে কানাডার ৪১ মিলিয়ন জনসংখ্যার শক্তিশালী জাতির উদ্দেশ্যে এক ভাষণে এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবেন।<&sol;p>&NewLine;<p>এক দশক ধরে ক্ষমতায় থাকা লিবারেল সরকার গভীর অজনপ্রিয়তার মধ্যে পড়েছিল। তবে ট্রাম্পের হুমকির কারণে কার্নি কানাডিয়ান দেশপ্রেমের ফলে নতুন সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের আশা করছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>ট্রাম্প তার উত্তর প্রতিবেশীর সার্বভৌমত্ব এবং সীমান্তকে বারবার কৃত্রিম বলে উড়িয়ে দিয়ে এবং ৫১তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যোগদানের আহ্বান জানিয়ে তাকে ক্ষুব্ধ করেছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের সঙ্গে এই অশুভ মন্তব্যও যুক্ত হয়েছে। কানাডা থেকে আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করা হয়েছে যা তার অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দিতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p>কার্নি বৃহস্পতিবার পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর এডমন্টনে এক বক্তৃতায় সমর্থকদের উদ্দেশ্যে বলেন&comma; এই সংকটের সময়ে সরকারের একটি শক্তিশালী এবং স্পষ্ট ম্যান্ডেট প্রয়োজন।<&sol;p>&NewLine;<p>জীবনযাত্রার ব্যয় এবং অভিবাসনের মতো ঘরোয়া বিষয়গুলো সাধারণত কানাডার নির্বাচনে প্রাধান্য পায়। তবে এই বছর একটি মূল বিষয় তালিকার শীর্ষে রয়েছে তাহলো ট্রাম্পকে কে সবচেয়ে ভালোভাবে সামলাতে পারবে।<&sol;p>&NewLine;<p>ন্যাটো মিত্র এবং ঐতিহাসিকভাবে তার দেশের অন্যতম ঘনিষ্ঠ অংশীদার। তার উত্তর প্রতিবেশীর প্রতি প্রেসিডেন্টের প্রকাশ্য শত্রুতা কানাডার রাজনৈতিক দৃশ্যপটকে উল্টে দিয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>৬০ বছর বয়সী কার্নি তার কর্মজীবন নির্বাচনী রাজনীতির বাইরে কাটিয়েছেন। তিনি গোল্ডম্যান শ্যাক্সে এক দশকেরও বেশি সময় ধরে কাজ করেছেন এবং কানাডার কেন্দ্রীয় ব্যাংক&comma; তারপর ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের নেতৃত্ব দিয়েছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>ট্রাম্পের বিরুদ্ধে তার হাত শক্তিশালী করার জন্য কানাডিয়ানরা যদি দুটি বড় দলের মধ্যে একটিকে বৃহৎ ম্যান্ডেট দিতে চায়&comma; তাহলে ছোট বিরোধী দলগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p>সূত্র&colon; সিবিসি নিউজ&comma; দ্য গার্ডিয়ান&comma; এপি<&sol;p>&NewLine;