Home আইটি বিশ্ব তিমির ইমোজি বেচে কোটিপতি ১২ বছরের বালক

তিমির ইমোজি বেচে কোটিপতি ১২ বছরের বালক

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> করোনার &lpar;কোভিড-১৯&rpar; কারণে স্কুল বন্ধ। ঘরে বসে থেকে শিশুরা যখন বিরক্ত। তখর ১২ বছর বয়সী এক বালক শুরু করে দিল তিমির ইমোজি &lpar;এনএফটি&rpar; তৈরি&comma; যা বিক্রি করে সে আয় করেছে ২ লাখ ৯০ হাজার পাউন্ড &lpar;তিন কোটিরও বেশি টাকা&rpar;।<&sol;p>&NewLine;<p>উইয়ার্ড হোয়েলস নামে পিক্সেল আর্টওয়ার্কের একটি সিরিজ বিক্রি করে ওই কিশোর এই বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করেছে বলে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে&comma; লন্ডনের বাসিন্দা বেনিয়ামিন আহমেদ তার জিডিটাল তিমির ইমোজি নন ফাঙ্গিবল টোকেন &lpar;এনএফটি&rpar; হিসেবে বিক্রি করে।<&sol;p>&NewLine;<p>আহমেদ তার সংগ্রহের তিন হাজার ৩৫০টি তিমি বিক্রি করে উপার্জিত অর্থ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রোগ্রামেবল ব্লকচেইন ইথেরিয়ামে ক্রিপ্টোকারেন্সি হিসেবে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়।<&sol;p>&NewLine;<p>পাঁচ বছর বয়স থেকে কোডিংয়ে হাতেখড়ি হয় বেনিয়ামিনের। সফটওয়্যার ডেলেলপার বাবা ইমরানই তাকে কোডিং শেখান। ডিজিটাল তিমি তৈরির আগে বেনিয়ামিন মাইনক্রাফ্ট-অনুপ্রাণিত ডিজিটাল-আর্ট কালেকশন তৈরি করেছিল বেনিয়ামিন। তবে সেটা অবশ্য বেশি দামে বিক্রি করতে পারেনি সে।<&sol;p>&NewLine;<p>নিজের প্রোগ্রাম ব্যবহার করেই সেই তিন হাজার ৩৫০টি তিমির ইমোজি তৈরি করেছিল বেনিয়ামিন। একসঙ্গে সবগুলো বিক্রি করতে রেরে বেশ খুশি এই কিশোর।<&sol;p>&NewLine;<p>বর্তমানে সুপারহিরো থিমের ডিজিটাল আর্ট কালেকশন নিয়ে কাজ করছে বেনিয়ামিন।<&sol;p>&NewLine;<p>&nbsp&semi;<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version