Home প্রবাস নিউইয়র্কে ‘ডাকনাম’ নিয়েও নির্বাচন করার সুযোগ

নিউইয়র্কে ‘ডাকনাম’ নিয়েও নির্বাচন করার সুযোগ

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক রাজ্যে এখন থেকে &&num;8216&semi;ডাকনাম&&num;8217&semi; নিয়েও নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন। স্টেট অ্যাসেম্বলিতে এ সংক্রান্ত একটি বিল পাশ হয়েছে। নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিল&comma; স্টেট অ্যাসেম্বলি ও ডিস্টিক্ট লিডার পদের নির্বাচনের প্রাক্কালে বাংলাদেশি দুই প্রার্থীর নাম নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন নির্বাচনী ব্যালট থেকে তাদের নাম বাদ দিলে পরবর্তীতে আদালতে শরণাপন্ন হয়ে তারা নির্বাচনে অংশ নেন। ভবিষ্যতে যাতে কেউ নিজের ডাকনাম নিয়ে অস্বস্তিতে না ভোগেন সেজন্য স্টেট অ্যাসেম্বলিতে এ বিল পাশ করা হয়।<&sol;p>&NewLine;<p>নিউইয়র্কের গভর্নর ক্যাথলিন কোর্টনি হোচুল &lpar;ক্যাথী হোচুল&rpar; তাতে স্বাক্ষর করায় তা এখন আইনে পরিণত হয়েছে। যার ফলে ভবিষ্যত নির্বাচনে যে কেউ চাইলে তার ডাক নাম নিয়েও নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন। নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটর জন ল্যু ছিলেন উক্ত বিলের উদ্যোক্তা। বিলটি এখন আইনে পরিণত হওয়ায় অনেকেই স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।<&sol;p>&NewLine;<p>বাংলাদেশি দুই নারী মেহেরুন্নিসা জোবায়দা যার ডাক নাম মেরী জোবায়দা হিসেবে গত স্টেট অ্যাসেম্বলি নির্বাচনে ডিস্ট্রিক্ট à§©à§­ থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন। একইভাবে মৌমিতা আহমেদ অংশ নিয়েছিলেন জ্যামাইকা হিলসাইড এভিনিউ এলাকা থেকে ডিস্ট্রিক্ট লিডার পদে।<&sol;p>&NewLine;<p>গভর্নর ক্যাথী হোচুল বলেন&comma; দু’জন সাউথ এশিয়ান প্রার্থীকে নিয়ে নির্বাচন কমিশন যা করেছিল তার পুনরাবৃত্তি রোধ করতেই এই আইন। আমরা সবাইকে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়ার সুযোগকে অবারিত করে দিতে চাই।<&sol;p>&NewLine;<p>মেরী জোবাইদা বলেন&comma; এটি আমাদের ব্যক্তিগত কোন লড়াই ছিল না। আমরা সবার জন্য উদ্যোগ নিয়েছিলাম। আজকের এই ঐতিহাসিক মুহুর্তে আমাদের জন্য যারাই সাহস ও সমর্থন দিয়েছিলেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।<&sol;p>&NewLine;<p>মৌমিতা আহমেদ বলেন&comma; সত্যের জন্য আমাদের লড়াই অব্যাহত থাকবে। এটা শুধু বাংলাদেশি ইমিগ্র্যান্ট নয় সব ইমিগ্র্যান্টদের বিজয়। বিলের স্পন্সর সিনেটর জন লু এক সাক্ষাৎকারে বলেন&comma; মেরী ও মৌমিতা যে লড়াই শুরু করেছিলেন তা ছিল অভিবাসী সমাজের দাবি আদায়ের সংগ্রাম। আমি তাদের অভিনন্দন জানাই।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version