পাকিস্তানে নারীদের জন্য প্রথম গরুর হাট

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> পেলে-পুষে বড় করা প্রিয় গরুটির মাথায় শেষবারের মতো স্নেহের পরশ বুলিয়ে দিচ্ছেন এক নারী বিক্রেতা। শুধু গোয়াল ঘরেই নয়&comma; নারীকে দেখা যাবে এবার গরুর হাটেও সেই আলোচনায়ই এবার শোরগোল পড়ে গেছে গোটা পাকিস্তানে।<&sol;p>&NewLine;<p>দেশটির খ্যাতনাম এক সমাজকর্মী রুকাইয়া ফরিদের উদ্যোগে এবার প্রথমবারের মতো নারীদের জন্য গরুর হাট বসল করাচির শাদমান টাউনে।<&sol;p>&NewLine;<p>হাটের নেতৃত্বেও ছিলেন নারীরা। শুধু বিক্রেতা হিসাবেই নয়&comma; হাটের ক্রেতাও নারীরাই। সুলভমূল্যে বিক্রি হয়েছে সেসব কুরবানির পশু।<&sol;p>&NewLine;<p>মঙ্গলবার গলফ নিউজের প্রতিবেদনে জমজমাট সেই হাটের চিত্র উঠে এসেছে। নারীদের আত্মনির্ভরশীল ও ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেন রুকাইয়া। তিনি বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;এই বাজারের মূল লক্ষ্য নারীদের কঠোর পরিশ্রম প্রদর্শনের জন্য একটি প্ল্যাটফরম করে দেওয়া এবং উপার্জন করা। তারা একে অপরের কাছ থেকে শিখতে পারে এবং পশুর দক্ষতা উন্নয়নে ধারণা বিনিময় করতে পারে।’<&sol;p>&NewLine;<p>তিনি আরও বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;আমাদের সমাজে অনেক নারীই ঈদুল আজহার জন্য পশু কিনতে সমস্যায় পড়েন। কারণ তাদের মাহরাম নেই। আবার পুরুষদের বাজারে যেতেও অস্বস্তি বোধ করে তারা। তাই ভাবলাম এমন একটা বাজার তৈরি করা হবে যেখানে কোনো ঝামেলা বা হয়রানি ছাড়াই পশু কেনাবেচা করা যায়।’<&sol;p>&NewLine;