Home অর্থনীতি প্রবাসী আয়েও রেকর্ড

প্রবাসী আয়েও রেকর্ড

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে নতুন রেকর্ড à§©à§« বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করার পর প্রবাসীরাও রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে রেকর্ড গড়েছে। মহামারি করোনার মাঝেও তারা রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন বলছে&comma; চলতি জুনের ২৩ দিনেই গত বছরের পুরো জুন মাসের &lpar;৩০ দিনের&rpar; তুলনায় বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরের শেষ মাস জুনের প্রথম ২৩ দিনে &lpar;à§§ জুন থেকে ২৩ জুন&rpar; প্রবাসীরা ১৪১ কোটি ৪০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। গত বছরের পুরো জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৩৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার।<&sol;p>&NewLine;<p>এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক কাজী সাইদুর রহমান বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;করোনা মহামারির মাঝেও প্রবাসী আয়ে রেকর্ড হয়েছে। একইভাবে রেকর্ড হয়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও।’ তিনি বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;গত বছরের জুন মাসের ৩০ দিনে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১৩৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার। এই জুনের ২৩ দিনেই তার চেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন তারা।’ তিনি উল্লেখ করেন&comma; গত অর্থবছর প্রবাসীরা ১৬ দশমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। এই অর্থবছরের এখনও সাত দিন বাকি থাকতেই তারা à§§à§­ দশমিক à§­à§­ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। তিনি বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;বুধবার &lpar;২৪ জুন&rpar; দিন শেষে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে à§©à§« দশমিক à§©à§© বিলিয়ন ডলারে।<&sol;p>&NewLine;<p>বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে&comma; চলতি অর্থবছরের সাত দিন বাকি থাকতেই &lpar;গত অর্থবছরের à§§ জুলাই থেকে এই বছরের ২৩ জুন পর্যন্ত&rpar; অর্থাৎ বিদায়ী ২০১৯-২০ অর্থবছরের ২৩ জুন পর্যন্ত এক হাজার à§­à§­à§­ কোটি ৮০ লাখ ডলার &lpar;à§§à§­&period;à§­à§­ বিলিয়ন&rpar; রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এই অঙ্ক ২০১৮-১৯ অর্থবছরের পুরো সময়ের &lpar;জুলাই-জুন&rpar; চেয়েও à§® দশমিক ২৭ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের পুরো সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল এক হাজার ৬৪১ কোটি ৯৬ লাখ ডলার &lpar;১৬&period;৪১ বিলিয়ন&rpar;। আর এই রেমিট্যান্সের ওপর ভর করে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও সর্বোচ্চ উচ্চতায় উঠেছে। বুধবার দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে à§©à§« দশমিক à§©à§© বিলিয়ন ডলার। দেশের ইতিহাসে এত বেশি রিজার্ভ আর কখনও ছিল না।<&sol;p>&NewLine;<p>করোনা মহামারির সময়ে প্রবাসী আয় বাড়ার কারণ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা সংস্থা-বিআইডিএসের গবেষক ড&period; জায়েদ বখত বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;পৃথিবীর সবদেশের অবস্থাই খারাপ। বাংলাদেশের মানুষের হাতের টাকা ফুরিয়ে যাচ্ছে। যে কারণে বিভিন্ন দেশে থাকা প্রবাসীরা তাদের জমানো সব টাকা এখন বাড়িতে পাঠাচ্ছেন। এ কারণে প্রবাসী আয় বাড়ছে।’<&sol;p>&NewLine;<p>এদিকে আগামীতে কিছুদিনের মাঝেই রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ে বড় পতনের আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম &lpar;ডব্লিউইএফ&rpar;। সংস্থাটি বলছে&comma; করোনার পাশাপাশি বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমায় মাধ্য প্রাচ্যের দেশগুলোতে অর্থনৈতিক সংকট দেখা দিয়েছে। এ কারণে তারা অভিবাসী শ্রমিকদের ছাঁটাই করছে। এর বড় কোপ পড়ছে বাংলাদেশি শ্রমিকদের ওপর।<&sol;p>&NewLine;<p>যদিও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে&comma; এই করোনার সময়ে প্রবাসীরা যত রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন&comma; এর আগে কখনোই কোনও অর্থবছরের পুরো সময়েও এই পরিমাণ রেমিট্যান্স আসেনি।<&sol;p>&NewLine;<p>বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী&comma; গত মে মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১৫০ কোটি ৪৬ লাখ &lpar;à§§&period;à§«&rpar; বিলিয়ন ডলার। তাতে à§§à§§ মাসেই রেমিট্যান্সের পরিমাণ গত পুরো অর্থবছরের প্রায় সমান হয়ে গিয়েছিল। এখন তা গত অর্থবছরকে ছাড়িয়ে গেলো।<&sol;p>&NewLine;<p>প্রসঙ্গত&comma; গত à§§à§§ জুন ২০২০-২১ অর্থবছরের যে নতুন বাজেট উপস্থাপন করা হয়েছে&comma; তাতেও প্রবাসীদের জন্য ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।<&sol;p>&NewLine;<p>অবশ্য গত মার্চে ১২৮ কোটি ৬৮ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল&comma; যা গত বছরের মার্চ মাসের চেয়ে à§§à§© দশমিক ৩৪ শতাংশ কম। পরের মাস এপ্রিলে রেমিট্যান্স আরও কমে ১০৮ কোটি ১০ লাখ ডলারে নেমে আসে&comma; যা গত বছরের এপ্রিলের চেয়ে ২৪ দশমিক ৬১ শতাংশ কম। কিন্তু মে মাসে চিত্র পাল্টাতে থাকে। মে মাসের প্রথম à§§à§§ দিনে à§«à§§ কোটি ২০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসে&comma; à§©à§§ মে মাস শেষে সেই রেমিট্যান্স গিয়ে দাঁড়ায় ১৫০ কোটি ৪০ লাখ ডলারে। আর জুনের প্রথম à§§à§® দিনেই ১২০ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসে। বুধবার &lpar;২৪ জুন&rpar; দিন শেষে এটি বেড়ে দাঁড়ায় ১৪১ কোটি ৪০ লাখ ডলার। বাংলা ট্রিবিউন<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version