Home ইসলাম ও ধর্ম ফজরের নামাজ জামাআতে পড়লে যে উপকার হয়

ফজরের নামাজ জামাআতে পড়লে যে উপকার হয়

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> ফজরের নামাজ মূলত দুই রাকাত সুন্নত ও দুই রাকাত ফরজ নামাজ নিয়ে গঠিত। ফরজ অংশ ইমামের নেতৃত্বে জামাতের সাথে আদায় করা হয়। সুবহে সাদিক থেকে সূর্যোদয়ের আগ পর্যন্ত ফজরের নামাজের সময়।<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>ভোর বেলা সূর্য ওঠার আগেই ফজর নামাজ আদায় করতে হয়। তাই ফজরের নামাজ পড়তে ওঠা এবং জামাআতে সঙ্গে তা আদায় করায় প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অনেক সাওয়াব ও মর্যাদা ঘোষণা করেছেন। হাদিসে এসেছে-<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<ul class&equals;"wp-block-list"><li>হজরত জুনদুব ইবনে সুফিয়ান রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন&comma; প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন&comma; &OpenCurlyQuote;যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ আদায় করল&comma; সে আল্লাহর হেফাজতে চলে গেল। অতএব তোমরা আল্লাহ তাআলা হেফাজতকে চূর্ণ কর না&semi; তুচ্ছ মনে কর না।’ &lpar;তিরমিজি&comma; মুসলিম&comma; তারগিব&rpar;<&sol;li><li>হজরত বুরাইদা আল-আসলামি রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন&comma; প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;যারা অন্ধকার উপেক্ষা করে মসজিদে যায় তাদেরকে কেয়ামতের দিন পরিপূর্ণ নুরের সুখবর দাও।’ &lpar;ইবনে মাজাহ&comma; তিরমিজি&rpar;<&sol;li><&sol;ul>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>উল্লেখিত হাদিসের আলোকে বুঝা যায় যে&comma; ফজরের নামাজ জামাআতের সঙ্গে আদায় করার ফজিলত অনেক বেশি। আল্লাহ তাআলা জামাআতের সঙ্গে ফজর আদায়কারীকে নিজ জিম্মায় নিয়ে যান। দুনিয়ার সব বিপদাপদ থেকে মুক্ত থাকবে সে।<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>শুধু তাই নয়&comma; যে ব্যক্তি ফজর নামাজ জামাআতের সঙ্গে আদায় করবে তার জন্য রয়েছে বড় সুসংবাদ। সে পাবে সারা রাত ইবাদতের সাওয়াব। তবে শর্ত হলো ওই ব্যক্তিকে ইশার নামাজও জামাআতের সঙ্গে আদায় করতে হবে। হাদিসে এসেছে-<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>হজরত উসমান ইবনে আফফান রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন&comma; যে ব্যক্তি ইশার নামাজ জামাআতের সঙ্গে আদায় করে&comma; তার জন্য অর্ধরাত &lpar;নফল&rpar; নামাজ আদায়ের সাওয়াব রয়েছে। আর যে ব্যক্তি ইশা ও ফজরের নামাজ জামাআতের সঙ্গে আদায় করবে&comma; তার জন্য সারা রাত &lpar;নফল&rpar; নামাজ আদায়ের সমপরিমাণ সাওয়াব রয়েছে।’ &lpar;তিরমিজি&comma; মুসলিম&comma; আবু দাউদ&rpar;<&sol;p>&NewLine;&NewLine;&NewLine;&NewLine;<p>সুতরাং সবার উচিত যথাসময়ে ফজর নামাজ জামাআতের সঙ্গে আদায় করা। কোনোভাবেই যেন অলসতা ও অবহেলায় ফজর নামাজ কাজা না হয় সে দিকে লক্ষ্য রাখা আবশ্যক। কেননা ফজর নামাজ আদায়কারীকে আল্লাহ তাআলা তার নিজ জিম্মায় নিয়ে যান।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version