Home অর্থনীতি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> প্রবাসী আয় বাড়ায় দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভের পরিমাণও বাড়ছে। ফলে দীর্ঘদিন পর ফের বিপিএম-৬ হিসাব অনুযায়ী রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পৌঁছেছে। তবে নিট ইন্টারন্যাশনাল রিজার্ভ &lpar;এনআইআর বা ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ&rpar; এখনো à§§à§« বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি অবস্থান করছে।<&sol;p>&NewLine;<p>বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ২০২১ সালের আগস্টে সর্বোচ্চ উঠেছিল ৪ হাজার ৮০০ কোটি ডলার &lpar;৪৮ বিলিয়ন&rpar;।<&sol;p>&NewLine;<p>কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী&comma; চলতি নভেম্বরের মাসের ৬ তারিখ পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভ ২ হাজার à§«à§­à§© কোটি মার্কিন ডলার বা ২৫ দশমিক à§­à§© বিলিয়ন ডলার। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের &lpar;আইএমএফ&rpar; হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ এখন ২ হাজার কোটি ডলার &lpar;২০ বিলিয়ন&rpar;। গত মাসের শুরুর দিকে অর্থাৎ ২ অক্টোবর গ্রস রিজার্ভ ছিল ২৪ দশমিক ৭৪ বিলিয়ন এবং বিপিএম-৬ ছিল ১৯ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন।<&sol;p>&NewLine;<p>গ্রস রিজার্ভ ও বিপিএম-৬ এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে&comma; যা শুধু আইএমএফকে দেয়&comma; প্রকাশ করে না। চলতি বছরের ৬ নভেম্বর শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ &lpar;এনআইআর&rpar; আছে এক হাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলারের মতো। প্রতি মাসে সাড়ে à§« বিলিয়ন ডলার হিসেবে এ রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে না। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম à§© মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। একটি দেশের অর্থনীতির অন্যতম সূচক হলো বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ।<&sol;p>&NewLine;<p>এদিকে চলতি মাসে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের &lpar;আকু&rpar; আমদানি দায় বাবদ দের বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করা হবে ফলের হিসাব কিছুটা কমে যাবে।<&sol;p>&NewLine;<p>বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা জানান&comma; প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ বাড়ছে এটা অর্থনীতির জন‌্য ইতিবাচক দিক। আশা করছি রেমিট্যান্স বাড়ার এ প্রবাহ আগামীতেও অব্যাহত থাকবে।<&sol;p>&NewLine;<p>আকু দায় প‌রি‌শোধ প্রসঙ্গে তিনি জানান&comma; এটি একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া প্রতি দুই মাস অন্তর আমাদের এই দায় পরিশোধ করতে হয়। যখন বিলটি পরিশোধ করা হয় তখন রিজার্ভ কমবে এটা স্বাভা‌বিক।<&sol;p>&NewLine;<p>গত জুলাইয়ে কোটা সংস্কার নিয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সৃষ্ট পরিস্থিতিতে দেশজুড়ে সংঘাত-সংঘর্ষ&comma; কারফিউ ও ইন্টারনেট বন্ধের প্রেক্ষাপটে বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাবে না বলে হুমকি দেন প্রবাসীরা। আন্দোলনে নিহত ব্যক্তির কথা বলে প্রতিবাদ হিসাবে দেশে বৈধ পথে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স না পাঠানোর বিষয়ে ক্যাম্পেইন করেন অনেক প্রবাসী। যার প্রভাব পড়েছিল প্রবাসী আয়ে।<&sol;p>&NewLine;<p>কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী&comma; ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে ১৯০ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। যা ছিল গত ১০ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।<&sol;p>&NewLine;<p>এরপর নতুন সরকার গঠনের পর আবার দেশ গঠনে বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর বিষয়ে ক্যাম্পেইন শুরু করেন অনেক প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এর ফলে আবারও প্রবাসী আয় বাড়তে শুরু করে।<&sol;p>&NewLine;<p>আগস্ট মাসে দেশে প্রবাসী আয় বেড়ে দাঁড়ায় ২২২ কোটি মার্কিন ডলারে &lpar;২ দশমিক ২২ বিলিয়ন&rpar;।<&sol;p>&NewLine;<p>গত সেপ্টেম্বর মাসের দেশে বৈধ পথে ব্যাংকিং চ্যানেলে ২৪০ কোটি ৪৮ লাখ &lpar;২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন&rpar; মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ২৮ হাজার ৮৫৭ কোটি টাকা &lpar;প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে&rpar;। কোনো একক মাসে এত প্রবাসী আয় গত চার বছরে এটা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে গত জুন মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে ২৫৪ কোটি ডলার এবং তারও আগে ২০২০ সালের জুলাইয়ে ২৫৯ কোটি ৮২ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল।<&sol;p>&NewLine;<p>চল‌তি অর্থবছ‌রের অক্টোবরে মাসের দেশে বৈধ পথে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রায় ২৪০ কোটি &lpar;২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন&rpar; মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ২৮ হাজার ৭৪০ কোটি টাকা &lpar;প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে&rpar;। অক্টোবরে প্রতিদিন গড়ে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে à§­ কোটি à§­à§© লাখ ডলার।<&sol;p>&NewLine;<p>&nbsp&semi;<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version