মডেলের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ, প্রেমিক আটক

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>বিনোদন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> মিউজিক ভিডিওর শুটিংয়ের কথা বলে দুই দিন আগে বাড়ি ছেড়েছিলেন ২৭ বছর বয়সী মডেল শীতল&comma; যিনি সিমি চৌধুরী নামেও পরিচিত। তবে সোমবার &lpar;১৬ জুন&rpar; ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের সোনিপাত জেলার একটি খাল থেকে তার ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গলায় ছিল ধারালো অস্ত্রের কোপের চিহ্ন। ঘটনাটি ঘিরে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>টাইমস অব ইন্ডিয়া থেকে জানা যায়&comma; এই ঘটনায় শীতলের কথিত প্রেমিক সুনীলকে আটক করেছে পুলিশ। সিমির পরিবার দাবি করছে&comma; সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাইলেও সুনীল বারবার তাঁকে হুমকি দিতেন এবং শারীরিকভাবে নির্যাতন করতেন।<&sol;p>&NewLine;<p>পুলিশ জানিয়েছে&comma; শীতলের হাতে ও বুকে উল্কিচিত্র ছিল। এসব চিহ্ন দেখে পরিবারের সদস্যরা মরদেহটি শনাক্ত করেন। মরদেহটি সোনিপাত জেলার খারখোদার রিলায়েন্স খাল থেকে উদ্ধার করা হয়।<&sol;p>&NewLine;<p>নিহতের বোন নেহা পুলিশকে বলেন&comma; শনিবার &lpar;১৪ জুন&rpar; রাতে ভিডিও কলে শীতল জানিয়েছিলেন যে&comma; তিনি আহার গ্রামে একটি অ্যালবাম শুটিংয়ে গিয়েছেন। সেই সময়ই তিনি বলেন&comma; প্রেমিক সুনীল সেখানে উপস্থিত হয়ে তাকে মারধর করছেন এবং জোর করে নিজের সঙ্গে নিয়ে যেতে চাইছেন। কথার মাঝখানে কল বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তারপর থেকেই শীতলের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।<&sol;p>&NewLine;<p>নেহার ভাষ্য অনুযায়ী&comma; শীতলের সঙ্গে সুনীলের পরিচয় হয় ছয় মাস আগে&comma; তখন শীতল একটি হোটেলে কাজ করতেন। পরে জানা যায়&comma; সুনীল বিবাহিত ও তাঁর দুই সন্তান রয়েছে। এরপর শীতল হোটেল ছাড়েন এবং মডেলিংয়ে মন দেন। কিন্তু সুনীল তাঁর পিছু ছাড়েননি। রোববার&lpar;১৫ জুন&rpar; সকালে পানিপথ জেলার একটি খাল থেকে সুনীলের গাড়ি উদ্ধার করে পুলিশ। পরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সোমবার পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়।<&sol;p>&NewLine;<p>সোনিপাতের সহকারী পুলিশ কমিশনার অজিত সিং জানান&comma; শীতলের পরিবার শনিবারই নিখোঁজ ডায়েরি করেন&comma; যা পানিপথের উরলানা কালান পুলিশ পোস্টে নথিভুক্ত হয়। তদন্তের ধারাবাহিকতায় সোমবার খারখোদা এলাকা থেকে উদ্ধার হওয়া মরদেহের বর্ণনার সঙ্গে মিল পাওয়ায় সেটি শীতলের দেহ বলে শনাক্ত করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে&comma; তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। শীতলের পরিবার ও ঘনিষ্ঠজনদের বক্তব্য&comma; সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাওয়ার পর থেকেই শীতল হুমকির মুখে ছিলেন।<&sol;p>&NewLine;