Home প্রবাস মালয়েশিয়ায় স্ত্রীসহ আটক হলেন সেই ‘চিটার বাবুল’

মালয়েশিয়ায় স্ত্রীসহ আটক হলেন সেই ‘চিটার বাবুল’

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> মালয়েশিয়ায় কয়েক হাজার শ্রমিককে ভুয়া ভিসা করিয়ে কয়েক কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সেদেশের এসপিআরএম বা দুর্নীতি দমন কমিশনের বিশেষ ব্র্যাঞ্চ পুলিশের হাতে আটক হয়েছে শহীদুল ইসলাম বাবুল ওরফে চিটার বাবুল নামের বাংলাদেশি ও তাঁর স্ত্রী।<&sol;p>&NewLine;<p>গত বৃহস্পতিবার &lpar;৩ ডিসেম্বর&rpar; সকালে বিশেষ অভিযানে কুয়ালালামপুরের নিজ বাসা থেকে স্ত্রীসহ আটক করা হয় তাঁকে।<&sol;p>&NewLine;<p>অভিযোগ রয়েছে মালয়েশিয়ার কয়েকজন দুর্নীতিপরায়ণ ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার সহযোগিতায় হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে রিপ্লেসমেন্ট ভিসা করে দিয়েছেন চিটার বাবুল। দেশটির রাজধানী কুয়ালালামপুরের ১১৫ নম্বর কাম্পুং পান্দানে তাঁর কার্যালয়ে ভিসা কার্যক্রম চলেছে গত বছরের শেষ থেকে।<&sol;p>&NewLine;<p>প্রত্যক্ষদর্শী ও ভুক্তভোগীদের বর্ণনায় জানা যায়&comma; প্রতিটি ভিসার জন্য ৮ থেকে ১০ হাজার রিঙ্গিত অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকায় ১ লাখ ৬০ হাজর থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত নিয়েছেন বাবুল। ভিসা করার পর ইনডোর্জ করার কথা বলে নিয়েছেন আরো দেড় হাজার রিঙ্গিত বা ৩০ হাজার টাকা।<&sol;p>&NewLine;<p>টেলিফোনে ভুক্তভোগী প্রবাসীদের কয়েকজন কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন&comma; &&num;8216&semi;৮ হাজার ৫০০ রিঙ্গিত দিয়েছি ভিসা করার জন্য। অনেক কষ্টের টাকা। এখন জানতে পারলাম সে &lpar;বাবুল&rpar; প্রতারক আর ভিসাও সঠিক নয়।&&num;8217&semi;<&sol;p>&NewLine;<p>জানা গেছে&comma; কুমিল্লা প্রবাসী শহীদুল ইসলাম বাবুল ও তাঁর স্ত্রী নিলিমা ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে শ্রমিকদের সঙ্গে প্রতারণা করে বিশাল অর্থের মালিক হয়েছেন। প্রতারণার এই টাকায় কুয়ালালামপুরে বিলাশবহুল জীবনযাপনে অভ্যস্ত তাঁরা।<&sol;p>&NewLine;<p>২০১৯ সালে কুয়ালালামপুর ঘুরে সরেজমিনে বাবুলের প্রতারণার অভিযোগ নিয়ে কালের কণ্ঠে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এর আগে ২০০৭ এ কয়েক হাজার শ্রমিকের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে আটক হন বাবুল ও তাঁর স্ত্রী। ওইসময় থেকে মালয়েশিয়ায় চিটার বাবুল নামেই পরিচিতি পান শহীদুল ইসলাম বাবুল।<&sol;p>&NewLine;<p>এছাড়া বাবুলের বিরুদ্ধে সাধারণ প্রবসীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার ও মারধরের একটি ভিডিও প্রকাশ পায় গণমাধ্যমে। এ নিয়ে সেসময়কার প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনও তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থাগ্রহণের নির্দেশ দেন। পরে কালো তালিকাভুক্ত করে বাবুলকে দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে বারবার আটক ও কালো তালিকভুক্ত হলেও অর্থের বিনিময়ে সবকিছু ম্যানেজ করে শ্রমিক প্রতারণার সঙ্গে সম্পৃক্ত হয় এ দম্পতি।<&sol;p>&NewLine;<p>ভয়ে মুখ না খুললেও মালয়েশিয়া প্রবাসী কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ ও ভুক্তভোগীরা দাবি জানিয়েছেন দেশের মতো প্রবাসের এসব প্রতারকদের বিরুদ্ধেও উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়ার।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version