যে হোটেলে ভূতের বসবাস

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> বিশেষ টিভি সিরিজ &OpenCurlyQuote;হন্টিং অস্ট্রেলিয়া’তে নর্থ কাপুনডা নামের এ হোটেলটি নিয়ে একটি এপিসোডে এর ভৌতিক ঘটনাগুলো তুলে ধরা হয়। তারা তদন্ত করে জানান&comma; এসব ঘটনা হোটেলের কিছু অব্যবহৃত অংশেই ঘটে থাকে যার কোনো ব্যাখ্যা নেই।<&sol;p>&NewLine;<p>দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে ভীতিকর জায়গাগুলোর মাঝে এই হোটেলটি অন্যতম। হোটেলটি তৈরি হয় ১৮৪৯ সালে। তখন এর নাম ছিল নর্থ কাপুনডা আর্মস। ১৮৫৬ সালে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় নর্থ কাপুনডা হোটেল।<&sol;p>&NewLine;<p>তখন তামা খনিতে কাজ করতে অনেক শ্রমিক কাপুনডা শহরে এসে বসবাস শুরু করে। তাদের জন্যই তৈরি হয়েছিল হোটেলটি। কাপুনডা শহরের রাজনৈতিক ইতিহাসের সঙ্গেও জড়িয়ে আছে হোটেলের অতীত ইতিহাস।<&sol;p>&NewLine;<p>১৮৫৯ সালে কাপুনডা শহরে দাঙ্গা হয়েছিল। তৎকালীন পুলিশ সুপার মিস্টার কুয়েলি কাপুনডা হোটেলের বেলকনিতে দাঁড়িয়ে&comma; রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা হাজারও মানুষের উদ্দেশে বিশেষ দাঙ্গা আইন পড়ে শোনান। জনমত আছে&comma; সে সময় খনি শ্রমিকরা হোটেলের নিচ দিয়ে বেশ কিছু টানেল নির্মাণ করেন যা স্থানীয় বিভিন্ন খনির সঙ্গে সংযুক্ত ছিল।<&sol;p>&NewLine;<p>টানেলে আটকা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু ও পতিতাদের ধরে এনে নির্যাতন করে মেরে ফেলাসহ এখানে আরও অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে বলে শোনা যায়। হঠাৎ করেই হোটেলটিতে শুরু হয় ভৌতিক কার্যকলাপ যার চাক্ষুষ সাক্ষী আছে অনেকেই। স্থানীয়রা বিশ্বাস করেন&comma; এ হোটেলে মৃত্যুবরণকারী সব অধিবাসীর ভূত এখনও বাস করছে এখানে। এদের মধ্যে আছে হোটেলের এক সময়কার মালিক&comma; খনি শ্রমিক&comma; রাজনীতিবিদ&comma; রূপসী মেয়েসহ আরও অনেকে।<&sol;p>&NewLine;