রিজার্ভ আবার ২০ বিলিয়নের ঘরে

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ডলার ধার করার ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবার সামান্য বেড়ে ২০ বিলিয়ন &lpar;১০০ কোটিতে এক বিলিয়ন&rpar; ডলারের ওপরে ওঠেছে। বৃহস্পতিবার দিনের শেষে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২০ বিলিয়ন ডলারের ওপরে।<&sol;p>&NewLine;<p>এর আগে গত বুধবার এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের &lpar;আকু&rpar; দেনা শোধের পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে আসে।<&sol;p>&NewLine;<p>সূত্র জানায়&comma; বৃহস্পতিবার দিনের শেষে রিজার্ভ বেড়ে দাড়িয়েছে ২ হাজার ১১ কোটি ডলার। গত বুধ ও বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে বেশ কিছু ডলার সোয়াপের আওতায় ধার করেছে। ফলে রিজার্ভ বেড়েছে। এ মাসের মাঝামাঝি সময়ে ব্যাংক থেকে ধার করা প্রায় ৬৫ কোটি ডলার ফেরত দিতে হবে। ফলে রিজার্ভ আবার কমবে।<&sol;p>&NewLine;<p>এ কারনে আগে থেকেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলার ধার করে রিজার্ভ বাড়াচ্ছে। এছাড়া রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সের ডলারও রিজার্ভে যোগ হচ্ছে।<&sol;p>&NewLine;<p>কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন রিজার্ভ ২০ বিরিয়নের আশেপাশে ধরে রাখতে চায়। যে কারণে বাজার থেকে যেমন ডলার কিনছে&comma; তেমনি বৈদেশিক দায়গুলোও শোধ করছে। কিছু দায় আটকে রেখেছে। সেগুলো ধীরে ধীরে শোধ করা হবে। কারণ&comma; ওইগুলো একসঙ্গে শোধ করলে রিজার্ভ আরও কমে যাবে।<&sol;p>&NewLine;<p>গত বুধবার জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি- এই দুই মাসের আকুর দেনা বাবদ ১২৯ কোটি ডলার পরিশোধ করা হয়েছে। ফলে রিজার্ভ ১ হাজার ৯৯৯ কোটি ডলারে নেমে এসেছিল। গত দুই দিনে ডলার কেনায় তা এখন আবার বেড়ে ২ হাজার ১১ কোটি ডলারে ওঠেছে।<&sol;p>&NewLine;<p>কেন্দ্রীয় ব্যাংক আশা করছে রোজা ও ঈদের কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ছে। একই সঙ্গে রপ্তানি আয়ও বাড়তে পারে। কারণ&comma; বেতন-বোনাস দিতে রপ্তানিকারকরা বাড়তি ডলার সংগ্রহ করবেন। যে কারণে রিজার্ভও বাড়বে।<&sol;p>&NewLine;