রেকর্ড ভেঙে ২৪ ঘণ্টার কম সময়ে ঘুরল পৃথিবী, দুশ্চিন্তায় বিজ্ঞানীরা

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> মহাকাশ বিজ্ঞানীরা বলেছেন&comma; সম্প্রতি পৃথিবী তার ঘূর্ণন গতি বাড়িয়েছে। ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ে পৃথিবী নিজের কক্ষপথে প্রদক্ষিণ করছে। তাতে দিন-রাত দুটোই ছোট হয়ে আসছে।<&sol;p>&NewLine;<p>সম্প্রতি নিজ কক্ষপথে ঘূর্ণনে আগের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে পৃথিবী। এতে সব থেকে ছোট দিনের রেকর্ড সৃষ্টি করেছে সবুজ গ্রহটি। বিষয়টি মহাকাশ বিজ্ঞানে আলোড়ন ফেলে দিয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন&comma; গত ২৯ জুলাই পৃথিবীর ২৪ ঘণ্টার থেকে ১&period;৫৯ মিলিসেকেন্ড কম সময়ে একবার নিজ কক্ষপথ ঘুরে ফেলেছে। এতে ২০২০ সালের ১৯ জুলাই সবচেয়ে ছোট দিনের রেকর্ড ভেঙে গেছে।<&sol;p>&NewLine;<p>১৯৬০ সাল থেকে রেকর্ড করা তথ্য অনুসারে&comma; সেদিন ১&period;৪৭ মিলিসেকেন্ড কম সময়ে নিজের কক্ষপথে একবার প্রদক্ষিণ করেছিল পৃথিবী। এবার তার থেকে দশমিক ১২ মিলিসেকেন্ড কম নিয়েছে পৃথিবী।<&sol;p>&NewLine;<p>তাতে সবথেকে ছোটো দিনের রেকর্ড গড়া হয়ে গেছে ধরিত্রির।<&sol;p>&NewLine;<p>পৃথিবীর ঘূর্ণনের গতি বেড়ে যাওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন বিজ্ঞানীরা। পৃথিবী যদি এইভাবে ক্রমবর্ধমান হারে ঘুরতে থাকে&comma; তবে তা নেতিবাচক লিপ সেকেন্ডের প্রবতর্নের দিকে নিয়ে যাবে বিশ্বকে। যাকে ড্রপ সেকেন্ড বলে।<&sol;p>&NewLine;<p>এতে পারমাণবিক ঘড়ির পরিমাপের সঙ্গে সমাঞ্জস্যপূর্ণ রাখতে প্রভাব ফেলবে। তা হলে স্মার্টফোন&comma; কম্পিউটার ও যোগাযোগব্যবস্থার জন্য বিভ্রান্তি তৈরি করতে পারে। টাইমারের সফটওয়ারের ওপর বিধ্বংসী প্রভাব ফেলতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p>অবশ্য ঘূর্ণনের বিভিন্ন গতির কারণ এখনো অজানা বিজ্ঞানীদের। এর জন্য বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে বলে তাদের অনুমান।<&sol;p>&NewLine;<p>মহাকাশ বিজ্ঞানীদের মতে&comma; পৃথিবীর এই ভিন্ন ঘূর্ণন গতি হতে পারে অভ্যন্তরীণ কারণে। আবার হতে পারে বাইরের স্তরের কারণেও। আবার মহাসাগরের জোয়ার-ভাটা কিংবা জলবায়ু পরিবর্তনের কারণেও এমন ঘটনা ঘটতে পারে। চাঁদের আকর্ষণ&comma; মধ্যাহ্নশক্তি ও মহাকর্ষ শক্তির বিষয়টিতো রয়েছেই।<&sol;p>&NewLine;<p>গবেষকরা বলেন&comma; পৃথিবীর উপরিভাগ চ্যান্ডলার ওয়াবল নামে পরিচিত। ওই জায়গা থেকেই গতি পেতে শুরু করে পৃথিবী। সেখানকার কোনো কারণেও গতি দ্রুত হতে পারে। আবার কখনো ধীরগতিও হতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p>তথ্যসূত্র&colon; এনডিটিভি&comma; ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউকে<&sol;p>&NewLine;