রোগ প্রতিরোধ গড়তে জিংক, পাবেন কোন খাবারে

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে জিংক খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আর জিংক পাওয়া যায় বিভিন্ন খাবারে। বিশেষ করে এ করোনার মহামারীর সময়ে জিংকসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা খুবই জরুরি।<&sol;p>&NewLine;<p>তাহলে আসুন জেনে নিই জিংক সমৃদ্ধ খাবারের খোঁজ<&sol;p>&NewLine;<p>রেডমিট<&sol;p>&NewLine;<p>রেড মিট অর্থাৎ গরু ও খাসির মাংসে পরিমাণ মতো জিংক থাকে। গরুর মাংসে ভিটামিন বি টুয়েলভও থাকে প্রচুর। ১০০ গ্রাম গরুর মাংসে ৩&period;২৪ মিলিগ্রাম এবং একই পরিমাণ খাসির মাংসে ৪&period;৮ মিলিগ্রাম জিংক থাকে। কিন্তু রেডমিটে যেহেতু কোলেস্টেরল বেশি থাকে&comma; সে কারণে তা বেশি খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।<&sol;p>&NewLine;<p>ঝিনুক<&sol;p>&NewLine;<p>ঝিনুকে কম ক্যালরি ও বেশি জিংক থাকে। কাঁকড়া&comma; চিংড়ি এসবে জিংক থাকলেও যেকোনো খাবারের তুলনায় ঝিনুকে জিংক থাকে বেশি। ৫০ গ্রাম ঝিনুকে ৮&period;৫ মিলিগ্রাম জিংক থাকে।<&sol;p>&NewLine;<p>মুরগির মাংস<&sol;p>&NewLine;<p>প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে মুরগির মাংসে&comma; যা মাংসপেশী গঠন ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তবে মুরগির মাংসে জিংকও আছে। নিয়মিত মুরগির মাংস খেলে হাড়&comma; হৃদপিন্ড উন্নত হয় ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। ৮৫ গ্রাম মুরগির মাংসে ২&period;৪ মিলিগ্রাম জিংক থাকে।<&sol;p>&NewLine;<p>সবজি<&sol;p>&NewLine;<p>উদ্ভিদ জাতীয় কিছু খাবার আছে&comma; যেগুলোতে জিংক থাকে পরিমাণ মতো। ডাল&comma; ছোলা ও শিমে জিংক থাকে। এসব খাবারে কম ক্যালরি&comma; কম ফ্যাট থাকে এবং প্রোটিন ও আঁশ থাকে। ১০০ গ্রাম ডালে ৪&period;৭৮ মিলিগ্রামের মতো জিংক থাকতে পারে। ১৮০ গ্রাম শিমে ৫ মিলিগ্রাম ও ১৮৪ গ্রাম ছোলায় ২&period;৫ মিলিগ্রাম জিংক থাকে।<&sol;p>&NewLine;<p>কাজু বাদাম<&sol;p>&NewLine;<p>কাজু বাদামে প্রচুর পরিমাণে জিংক&comma; কপার&comma; ভিটামিন এ&comma; ভিটামিন কে এবং ফোলেট থাকে। ২৮ গ্রাম কাজু বাদামে ১&period;৬ মিলিগ্রাম জিংক থাকে।<&sol;p>&NewLine;<p>ওট<&sol;p>&NewLine;<p>সকালের নাস্তায় অনেকেই ওটমিল খেতে পছন্দ করেন। এতে প্রচুর আঁশ&comma; বেটা গ্লুকেন&comma; ভিটামিন বি সিক্স ও ফোলেট থাকে। এক বাটি ওটে ১&period;৩ মিলিগ্রাম জিংক থাকে।<&sol;p>&NewLine;<p>মাশরুম<&sol;p>&NewLine;<p>ভিটামিন এ&comma; সি&comma; ই ও আয়রন সমৃদ্ধ মাশরুমের ২১০ গ্রামে জিংক পাওয়া যায় ১&period;২ মিলিগ্রাম। পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ মাশরুমে ক্যালরি থাকে কম।<&sol;p>&NewLine;<p>মিষ্টি কুমড়ার বিচি<&sol;p>&NewLine;<p>দারুণ পুষ্টিগুণে ভরা মিষ্টি কুমড়ার বিচিতে আয়রন&comma; ম্যাগনেশিয়াম ও কপার থাকে। আর ২৮ গ্রাম মিষ্টি কুমড়ার বিচিতে জিংক থাকে ২&period;২ মিলিগ্রাম।<&sol;p>&NewLine;<p>ডার্ক চকলেট<&sol;p>&NewLine;<p>ডার্ক চকলেট যতো ডার্ক হবে&comma; তাতে জিংকের পরিমাণ ততো বেশি থাকবে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সক্ষম ডার্ক চকলেট। ১০০ গ্রামের ডার্ক চকলেটে জিংক থাকে ৩&period;৩ মিলিগ্রাম।<&sol;p>&NewLine;<p>দুগ্ধজাত খাবার<&sol;p>&NewLine;<p>দুধ ও দই এর মতো দুগ্ধজাত খাবারে ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি জিংকও থাকে। ২৫০ মিলিলিটার লো ফ্যাট দুধে ১&period;০২ মিলিগ্রাম জিংক থাকে। আর ২৫০ মিলিলিটার দইয়ে থাকে ২&period;৩৮ মিলিগ্রাম জিংক।<&sol;p>&NewLine;