রোজা রেখেও সুস্থ থাকুন ডায়াবেটিসের রোগীরা

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> মুসলিমদের কাছে রমজান মাসটি ফজিলত পূর্ণ। ধর্মপ্রাণ প্রতিটা মুসলিম এই মাসটায় একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য পানাহার থেকে বিরত থাকেন।<&sol;p>&NewLine;<p>কিন্তু&comma; ডায়াবেটিস রোগীরা রোজায় কীভাবে সঠিকভাবে খাবার গ্রহণ করবেন&comma; তা নিয়ে উদ্বেগ থাকে। তবে এই রমজান মাসে ডায়াবেটিকস রোগীরা স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে সুস্থ থেকে যেভাবে রোজা পালন করতে পারবেন- এ বিষয় নিয়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি পরামর্শ দিয়েছেন ডাক্তার দ্বিপেন রায় চৌধুরী।<&sol;p>&NewLine;<p><strong>চলুন জেনে নেওয়া যাক-<&sol;strong><br &sol;>&NewLine;<strong>ইফতার শুরু করুন খেজুর দিয়ে&colon;<&sol;strong> ডায়াবেটিকস রোগীরা একটা খেজুর খেয়ে ইফতার শুরু করতে পারেন। এতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার&comma; খনিজ ও ভিটামিন।খেজুর খেলে ব্লাড সুগার বাড়ে না। বরং এটি স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী।<&sol;p>&NewLine;<p><strong>চিনিযুক্ত ফলের পরিবর্তে ফলের রস&colon;<&sol;strong> চিনির শরবত খেলে ডায়াবেটিকস বেড়ে যেতে পারে তাই চিনিযুক্ত শরবতের পরিবর্তে প্রাকৃতিক ফলের রস&colon; বেল&comma; তরমুজ&comma; পাকা আম&comma; পাকা পেঁপে বা মাল্টার রস চিনি ছাড়া খাওয়া যেতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p>এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে কার্যকরী। এর পাশাপাশি ডাবের পানি&comma; লেবু-লবণের শরবত খেলে শরীরের পানি ও লবণশূন্যতা দূর হবে। খানিকটা লবণ দিয়ে টকদইয়ের লাচ্ছি বা ঘোল পান করতে পারেন।<&sol;p>&NewLine;<p>সেহরিতে আমিষের ও সবজির ভালো উৎস&colon; সেহরিতে খাবারের তালিকায় ডিম&comma; ডাল&comma; মাছ বা মুরগির মাংস রাখতে পারেন। তবে গরুর মাংস সপ্তাহে ১-২ বারের বেশি না খাওয়াই ভালো।<&sol;p>&NewLine;<p>সেহেরিতে দুপুরের সমপরিমাণ খাবার গ্রহণ করুন। কখনই সেহরিতে না খেয়ে বা এক গ্লাস পানি খেয়ে রোজা রাখবেন না। এতে ডায়াবেটিকস রোগীর হাইপোগ্লাইসেমিয়া হতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p>এছাড়াও সেহরিতে সব ধরনের সবজি খেতে পারবেন ডায়াবেটিস রোগী&comma; তবে রাতের বেলায় শাকজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা ভালো &semi; এতে হজমে সমস্যা হতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p><strong>অতিরিক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন&colon;<&sol;strong> ইফতারে কখনই অতিরিক্ত খাবেন না এবং অতিরিক্ত তেলে তৈরি করা পিয়াজু&comma; বেগুনি&comma; ছোলা এসব খাবার এড়িয়ে চলবেন। ইফতারে ভাজা-পোড়া কম খেয়ে স্বাস্থ্যকর প্রোটিন বেশি রাখুন। যেমন&colon; আদা-পুদিনা দিয়ে কাঁচা ছোলা &comma; সেদ্ধ ছোলা না ভেজে শসা ও টমেটো দিয়ে সালাদ করে খেতে পারেন। টক-মিষ্টি ফলের সালাদও খেতে পারেন। ইফতারের পর সন্ধ্যারাতে ভাত না খেয়ে রুটি&comma; ওটস&comma; দুধ ও দই- চিড়া জাতীয় ইত্যাদি খাবার খেতে পারেন।<&sol;p>&NewLine;<p><strong>ওষুধের ক্ষেত্রে সতর্কতা&colon;<&sol;strong> ওষুধের মাত্রা বা ইনসুলিন কখনই নিজে নির্ধারণ করবেন না। ডোজ কমানোর আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।<&sol;p>&NewLine;<p><strong>সেহরির সময়সীমা&colon;<&sol;strong> নির্ধারিত সময়ে সঙ্গে সঙ্গে খাবার গ্রহণের চেষ্টা করুন। ইফতার করতে দেরি করবেন না। ইনসুলিন নেওয়ার সময়&colon; রোজা রেখেও ইনসুলিন নেওয়া যায়। তাই&comma; ইফতারের নির্ধারিত সময়ের ১০-১৫ মিনিট আগে ইনসুলিন নিন।<&sol;p>&NewLine;<p><strong>অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসে সতর্কতা&colon;<&sol;strong> নিজের কাছে সবসময় গ্লুকোজ মিশ্রিত পানি রাখুন। রক্তে সুগারের মাত্রা খুব কমে গেলে রোজা ভেঙে ফেলুন এবং শরীর দুর্বল লাগলে তাৎক্ষণিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।<&sol;p>&NewLine;<p>এই নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করলে ডায়াবেটিস রোগীরা রমজান মাসে সুস্থভাবে রোজা রাখতে পারবেন।<&sol;p>&NewLine;