Home আন্তর্জাতিক স্ত্রীসহ করোনায় আক্রান্ত ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড ডন দাউদ ইব্রাহিম!

স্ত্রীসহ করোনায় আক্রান্ত ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড ডন দাউদ ইব্রাহিম!

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> করোনা গ্রাসে এবার বিশ্বের ত্রাস কুখ্যাত আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন দাউদ ইব্রাহিম‌ও। আক্রান্ত স্ত্রী মেহজাবিন‌ও। এছাড়াও করোনা সংক্রমিত হয়েছেন তার ব্যক্তিগত দেহরক্ষী ও কর্মীরাও। এই ঘটনার পর দাউদের গার্ডস আর অন্যান্য স্টাফদের কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে। ভারতীয় মিডিয়ার দাবি&comma; দাদাউদ আর দাউদের স্ত্রীকে করাচির মিলিটারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। যদিওএ বিষয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে পাকিস্তান সরকার। খবর সংবাদ প্রতিদিনের।<&sol;p>&NewLine;<p>অপরাধ জগতের বেতাজ বাদশা তিনি। মুম্বাই ধারাবাহিক বিস্ফোরণ-সহ একাধিক নাশকতার সঙ্গে যুক্ত সেই কুখ্যাত ডনকে ছুঁতেও পারেনি ভারতের দুঁদে গোয়েন্দারা। সেই ত্রাস দাউদ ইব্রাহিমকে কিনা কাবু করেছে করোনাভাইরাস&excl; সস্ত্রীক কোভিড পজিটিভ মুম্বাই বিস্ফোরণের মাস্টার মাইন্ড। পাকিস্তান সরকারের সূত্র উদ্ধৃত করে এক ইংরাজি সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে এই খবর। আর তাতেই শোরগোল পড়েছে অপরাধ জগতে।<&sol;p>&NewLine;<p>প্রসঙ্গত&comma; দাউদ যে সপরিবারে পাকিস্তানে লুকিয়ে রয়েছে এবং সেখান থেকে অপরাধ জগতের রিমোট কন্ট্রোল হাতে রেখেছে তা আগেই ইসলামাবাদকে তথ্যপ্রমাণ-সহ জানিয়েছে নয়াদিল্লি। কিন্তু সে তথ্য বারবার স্বভাবসিদ্ধ ঢঙেই অস্বীকার করেছে পাকিস্তান। দুবাই-শারজাতেও দাউদের আনাগোনার প্রমাণ হাতে এসেছে ভারতীয় ইন্টেলিজেন্সের। রাডারে থাকলেও কূটনীতির বেড়াজালে বহুবার দাউদ ফস্কেছে ভারতের হাত থেকে।<br &sol;>&NewLine;এদিকে&comma; আমেরিকা দাউদকে জঙ্গি তকমা দেওয়ায় পাকিস্তান ছাড়াও কঠিন হয়ে গিয়েছে মাফিয়া ডনের। পাক গুপ্তচর সংস্থা ISI ঢালের মতো দাউদকে হামলার হাত থেকে বারবার বাঁচায়। কিন্তু ভাইরাসের মার ঠেকাবে কী করে পাকিস্তান&quest; তাই হয়েছে বলে সূত্রের খবর। উল্লেখ্য&comma; শুক্রবার পর্যন্ত পাকিস্তানে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৯&comma;২৪৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় রেকর্ড সংখ্যক ৪৮৯৬ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ১৮৩৮ জনের।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version