Home ইসলাম ও ধর্ম হজের খুতবায় মুসলমানদের ঐক্য ও সংহতির আহ্বান

হজের খুতবায় মুসলমানদের ঐক্য ও সংহতির আহ্বান

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> পবিত্র আরাফার দিবস আজ। এ দিন আরাফার ময়দানে সমাবেত হন হাজিরা। সেখানে মসজিদে নামিরার মিম্বার থেকে খুতবা দিয়েছেন মসজিদুল হারামের ইমাম শায়খ ড&period; সালেহ বিন হুমাইদ। এ সময় তিনি মুসলমানদের ঐক্য ও সংহতি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন। খবর আরব নিউজ।<&sol;p>&NewLine;<p>শায়খ ড&period; সালেহ বিন হুমাইদ বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;ঈমানদারদের উচিত আল্লাহকে ভয় করা এবং তাকওয়া অবলম্বন করা। তাকওয়া ঈমানদারের বৈশিষ্ট্য। আর শয়তান মুসলমানদের প্রকাশ্য শত্রু। মুসলমানদের উচিত পরস্পরের মধ্যে ঐক্য ও সংহতি বজায় রাখা।’<&sol;p>&NewLine;<p>মসজিদুল হারামের সাবেক ইমাম বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;আল্লাহ তায়ালা ইসলামকে মানবজাতির জন্য দ্বীন হিসেবে পছন্দ করেছেন। যদি তুমি তোমার শত্রুকে ক্ষমা করো&comma; তাহলে আল্লাহ তোমাকে তার বন্ধু বানিয়ে নেবেন।’<&sol;p>&NewLine;<p>খুতবায় তিনি আরও বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;ইসলামে ধর্মের তিনটি স্তর রয়েছে। এর সর্বোচ্চ হলো ইহসান। এছাড়া পিতা-মাতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার&comma; নম্রতা প্রদর্শন এবং প্রতিশ্রুতি পূরণ করা ইসলামের অংশ। আর লজ্জা ইমানের একটি শাখা।’<&sol;p>&NewLine;<p>ড&period; হুমাইদ বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;হজের সময় বেশি বেশি আল্লহর জিকির করা উচিত। বেশি বেশি দোয়া এবং দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ প্রার্থনা করা উচিত। আল্লাহ বলেন&comma; তোমরা ভালো কাজে সাহায্য করো আর মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকো।’<&sol;p>&NewLine;<p>এর আগে হজের প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ ফরজ আরাফায় অবস্থান পালনের জন্য আজ বৃহস্পতিবার &lpar;à§® জিলহজ&comma; à§« জুন&rpar; ভোর থেকে আরাফায় পৌঁছাতে শুরু করেন হাজিরা। এখানে পৌঁছে আল্লাহর কাছে দোয়া ও ইবাদতে সময় অতিবাহিত করছেন তারা।<&sol;p>&NewLine;<p>সৌদি কর্তৃপক্ষ হাজিদেরকে দিনের সবচেয়ে উত্তপ্ত সময়ে &lpar;সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা&rpar; বাইরে না থাকার অনুরোধ জানিয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>হাজার হাজার হাজি ফজরের আগেই আরাফার ময়দান&comma; জাবালে রহমত পাহাড় ও তার আশপাশের সমতল ভূমিতে একত্রিত হতে শুরু করেন। এটি সেই ঐতিহাসিক স্থান যেখানে মহানবী হজরত মুহাম্মদ &lpar;সা&period;&rpar; তার বিদায় হজের ভাষণ প্রদান করেছিলেন। সূর্যাস্তের পর তারা আরাফাত থেকে মুজদালিফার উদ্দেশে রওনা হবেন।<&sol;p>&NewLine;<p>মিনা ও আরাফার ময়দানের মাঝামাঝি স্থানে অবস্থিত একটি এলাকা মুজদালিফা। শয়তানকে প্রতীকি পাথর নিক্ষেপের রীতি অনুসরণের জন্য এখান থেকে তারা পাথর সংগ্রহ করবেন।<&sol;p>&NewLine;<p>১০ জিলহজ তারিখে ওকুফে মুজদালিফা শেষে তারা রমি &lpar;শয়তানকে পাথর নিক্ষেপ&rpar; করার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন।<&sol;p>&NewLine;<p>এরপর তারা বড় শয়তানকে সাতটি কঙ্কর নিক্ষেপ করবেন এবং কোরবানি করবেন। এরপর মাথা মুণ্ডিয়ে বা চুল ছেঁটে ইহরাম খোলার মাধ্যমে ইহরামমুক্ত হবেন।<&sol;p>&NewLine;<p>à§§à§§ জিলহজ হজযাত্রীরা ছোট&comma; মাঝারি ও বড় তিনটি শয়তানকে সাতটি করে কঙ্কর নিক্ষেপ করবেন। রমি শেষে তারা কাবা শরিফে &OpenCurlyQuote;তাওয়াফে জিয়ারত’ করবেন এবং এরপর সাফা-মারওয়া সাঈ সম্পন্ন করবেন।<&sol;p>&NewLine;<p>১২ জিলহজ তারিখে সূর্য ঢলার পর তিনটি শয়তানকে কঙ্কর নিক্ষেপ করা হবে। à§§à§© জিলহজ রমি জামেরাত শেষে হজযাত্রীরা মিনা থেকে তাদের বাসস্থানে ফিরে যাবেন।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version