১৩ কোটি টাকার ঘড়ি–জামাকাপড় পরে সাক্ষাৎকার দিয়ে আলোচনায় নেইমার

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>স্পোটস ডেস্ক &colon;<&sol;strong> ইনজুরির কারণে লম্বা সময় মাঠের বাইরে ছিলেন নেইমার। সম্প্রতি সৌদি আরবের ক্লাব আল হিলাল ছেড়ে শৈশবের ক্লাব সান্তোসে এসে নিয়মিতই মাঠে নামছেন এই ব্রাজিলিয়ান তারকা। গোল ও অ্যাসিস্ট করে ছন্দে ফিরছেন তিনি।<&sol;p>&NewLine;<p>মাঠের খেলার পাশাপাশি একটি সাক্ষাৎকার দিয়েও আলোচনায় এসেছেন নেইমার। সম্প্রতি &OpenCurlyQuote;পদপাহ’ নামের এক পডকাস্টে কথা বলেছেন নেইমার। যেখানে লিওনেল মেসিকে পেনাল্টি শেখানো এবং বায়ার্ন মিউনিখে প্রায় যোগ দিয়ে ফেলাসহ নানা বিষয়ে কথা বলেছেন সাবেক বার্সা তারকা।<&sol;p>&NewLine;<p>এই সাক্ষাৎকারে নিজের জামাকাপড় ও সাজসজ্জা নিয়েও আলোচিত হয়েছেন নেইমার। ব্রাজিলিয়ান সংবাদমাধ্যম &OpenCurlyQuote;ও গ্লোবো’ জানিয়েছে&comma; পদপাহর পডকাস্টে যেসব জামাকাপড়&comma; জুতা ও ঘড়ি পরে নেইমার কথা বলতে এসেছিলেন&comma; সেসবের মূল্য বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৩ কোটি টাকা।<&sol;p>&NewLine;<p>এই সাক্ষাৎকারে নেইমার পরে এসেছিলেন লুই ভিঁতোর স্নিকার্স। যার দাম প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। নেইমারের পরনে থাকা বালেনচিয়াগা ব্র্যান্ডের টি-শার্টের দাম প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এ ছাড়া তার পরনে থাকা প্যান্টের দাম প্রায় ১৪ লাখ টাকা এবং ক্যাপের দাম ৭৮ হাজার টাকা।<&sol;p>&NewLine;<p>তবে নেইমারের সাজসজ্জায় সবচেয়ে দামি জিনিসটি ছিল তার ঘড়ি। রিচার্ড মিলের যে ঘড়ি পরে নেইমার সাক্ষাৎকার দিয়েছেন&comma; তার মূল্য বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ সব মিলিয়ে পডকাস্টে হাজির হওয়া নেইমারের পরিধেয়র মূল্য ছিল ১৩ কোটি ২০ লাখ টাকার মতো।<&sol;p>&NewLine;<p>এই সাক্ষাৎকারে নেইমার জানিয়েছেন&comma; ২০১৩ সালে তিনি বায়ার্ন মিউনিখে প্রায় যোগ দিয়েই ফেলেছিলেন। পেপ গার্দিওলার কারণে বায়ার্নে যোগ দিতে চেয়েছিলেন জানিয়ে নেইমার বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;গার্দিওলার কারণে আমি বায়ার্নে প্রায় চলেই গিয়েছিলাম। সে সময় আমি সুইজারল্যান্ডে গিয়েছিলাম পুসকাস পুরস্কার নিতে এবং আমি তখন নিজের ঘরেই ছিলাম। রাত ২টায় আমার বাবা আমাকে ডাকেন। আমার বাবা&comma; গার্দিওলা এবং দোভাষী সেখানে একসঙ্গে উপস্থিত হন।’ গার্দিওলা আমাকে বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;তিনি আমাকে সেই ক্লাবে নিতে চান&comma; যেখানে তিনি যাচ্ছেন। তিনি আমাকে বলেছিলেন&comma; আমার জন্য তিনিই সেরা।’<&sol;p>&NewLine;<p>তাকে পেতে গার্দিওলা বেশ মরিয়া ছিল জানিয়ে নেইমার বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;তিনি তার ল্যাপটপ নিয়ে আসেন এবং আমাকে সবকিছু বলেন। তিনি বলেন&comma; যদি আমি প্রতি মৌসুমে ৬০ গোল না করি তবে দল বদলে ফেলবেন। আমি তাকে জিজ্ঞেস করি তিনি কোন ক্লাবে যাচ্ছেন। তিনি জানান যে সেই নাম আমাকে বলতে পারবেন না। আমি তাকে অনুরোধ করি। তিনি আমাকে বায়ার্নের কথা বলেন। তিনি জানান&comma; শহরটি বেশ ঠান্ডা&comma; মাদ্রিদ বা বার্সেলোনার মতো না। কিন্তু তিনি প্রতিজ্ঞা করেন যে আমার সবকিছুর যত্ন নেবেন এবং সেরা হিসেবে গড়ে তুলবেন। আমি অবশ্য আগেই বার্সেলোনায় থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। কিন্তু এরপরও বায়ার্নের কথা ভেবেছিলাম।’<&sol;p>&NewLine;