Home অর্থনীতি ২৭ দিনে এল ১৬৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

২৭ দিনে এল ১৬৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> ২০২৩ সালে রেমিট্যান্সের পালে হাওয়া লেগেছে। চলতি জানুয়ারি মাসের প্রথম ২৭ দিনে ১৬৭ কো‌টি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। দেশীয় মুদ্রায় &lpar;প্র‌তি ডলার ১০৭ টাকা ধ‌রে&rpar; যার পরিমাণ প্রায় à§§à§® হাজার কোটি টাকা। গত ডিসেম্বরে মাসের পুরো সময় জুড়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৬৯ কোটি ৯৭ লাখ ডলার।<&sol;p>&NewLine;<p>বাংলাদেশ ব্যাংকের রেমিট্যান্স আহরণ নিয়ে প্রকাশ করা সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে।<&sol;p>&NewLine;<p>কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন&comma; চলমান ধারা অব্যাহত থাকলে মাস শেষে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ১৭০ কোটি ডলার ছড়িয়ে যাবে।<&sol;p>&NewLine;<p>কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে&comma; জানুয়ারির ২৭ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ২২ কোটি ৬ লাখ ডলার&comma; বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে à§© কোটি ৮৯ লাখ মার্কিন ডলার&comma; বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৪০ কোটি ৫২ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে à§«à§® লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।<&sol;p>&NewLine;<p>আলোচিত সময়ে সাত ব্যাংকে কোনো রেমিট্যান্স সংগ্রহ করতে পারেনি। এগুলো হলো- বিডিবিএল&comma; রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক&comma; বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক&comma; কমিউনিটি ব্যাংক&comma; বিদেশি খা‌তের হাবিব ব্যাংক&comma; ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান এবং স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি।<&sol;p>&NewLine;<p>জানা যায়&comma; চলতি ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে &lpar;জুলাই ও আগস্ট&rpar; টানা দুই বিলিয়ন ডলার করে রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে। এর পরের মাস সেপ্টেম্বর থেকে কমতে থাকে রেমিট্যান্স। অক্টোবরে আরও কিছুটা কমে যায়। তবে নভেম্বর থেকে ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়াতে থাকে বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের অন্যতম এই উৎস। নভেম্বরে এসেছিল ১৫৯ কোটি ডলার&comma; ডিসেম্বরে তা বেড়ে প্রায় ১৭০ কোটি ডলারে আসে। এ ধারা অব্যাহত রয়েছে নতুন বছরেও।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version