Home বিনোদন ৩৪ জন কন্যা সন্তানের দত্তক নিয়েছেন প্রীতি

৩৪ জন কন্যা সন্তানের দত্তক নিয়েছেন প্রীতি

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>বিনোদন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> দ্বিতীয়বারের মতো আইপিএলের ফাইনালে গিয়েও হেরে গেছে বলিউডের বিউটি কুইন খ্যাত প্রীতি জিনতার দল পাঞ্জাব কিংস। তারপর থেকে অভিনেত্রীর অশ্রুসজল ভিডিও ভাইরাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।<&sol;p>&NewLine;<p>এই মুহূর্তে অভিনয় থেকে দূরে রয়েছেন প্রীতি। তবে ভক্তদের মনের মাঝ থেকে নয়। বরাবরই অভিনেত্রীর ব্যক্তিজীবন নিয়ে বেশ আগ্রহ থেকেছে ভক্ত-অনুরাগীদের।<&sol;p>&NewLine;<p>২০১৬ সালে মার্কিন নাগরিক জেন গুডএনাফকে বিয়ে করেন প্রীতি। জেন পেশায় একজন অর্থনৈতিক বিশ্লেষক। বলিউড থেকে দূরে গিয়ে স্বামীর সঙ্গে বৈবাহিক জীবন উপভোগ করছেন অভিনেত্রী। তবে প্রতিবছরই আইপিএলে নিজের দলের হয়ে গলা ফাটাতে দেখা যায় তাকে।<&sol;p>&NewLine;<p>২০২১ সালে সারোগেসির মাধ্যমে মা হন প্রীতি। অভিনেত্রীর বর্তমান বয়স প্রায় পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই। এতদিন সকলে জানতেন তার মাত্র দু’টি সন্তান। কিন্তু অভিনেত্রী আসলে ৩৪ জন কন্যারও জননী।<&sol;p>&NewLine;<p>বরাবরই সমাজসেবামূলক কাজের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত রেখেছেন প্রীতি। পেহেলগাম-কাণ্ডের পরই সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন তিনি। &OpenCurlyQuote;অপরেশন সিঁদুর’-এর জয়জয়কারও করেছিলেন।<&sol;p>&NewLine;<p>বলিউড থেকে একমাত্র প্রীতিই শহিদদের পরিবারের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। যে সেনারা শহিদ হয়েছেন তাদের স্ত্রীদের কল্যাণের জন্য এক কোটি টাকা দান করেন অভিনেত্রী।<&sol;p>&NewLine;<p>তবে এবারই প্রথম নয়&comma; সমাজসেবার মানসিকতা খুব ছোটবেলা থেকেই রয়েছে প্রীতির মাঝে। নিজের ৩৪ বছরের জন্মদিনে তিনি ৩৪ জন কন্যাসন্তানকে দত্তক নেন। তাদের শিক্ষা এবং বেড়ে ওঠার যাবতীয় খরচ বহন করেন। বছরে দু’বার তাদের সঙ্গে সময় কাটান অভিনেত্রী।<&sol;p>&NewLine;<p>এক সাক্ষাৎকারে প্রীতি বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;&OpenCurlyQuote;আমি ৩৪ জনকে দত্তক নিয়েছি। তাদের বেড়ে ওঠা&comma; খাওয়াদাওয়া&comma; পড়াশোনার সব দায়িত্ব আমার। আপনারা ভাবতেও পারবেন না এই অনুভূতিটা কী সুন্দর। যখন দেখি এতগুলি মেয়ে একসঙ্গে ভালো রয়েছে&comma; আমার ভালো লাগে। ওরা আমার সন্তান&comma; ওদের দায়িত্ব আমার। প্রতিনিয়ত ওদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখি। বছরে দু’বার ওদের সঙ্গে সময় কাটাই।’’<&sol;p>&NewLine;<p>কন্যাভ্রূণ হত্যা&comma; অসুরক্ষিত পরিবেশে মেয়েদের বেড়ে ওঠার গল্প তাকে গভীর ভাবে নাড়া দিত। এই ঘটনাগুলোই তাকে অনুপ্রাণিত করে এতগুলো মেয়ের দায়িত্ব গ্রহণে।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version