Home অর্থনীতি ৮ বছর পর খুলছে ইতালির শ্রমবাজার

৮ বছর পর খুলছে ইতালির শ্রমবাজার

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> আট বছর বন্ধ থাকার পর চলতি বছর থেকে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য শ্রমবাজার খুলে দেবে ইতালি সরকার। বাংলাদেশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন&comma; ইতালিতে কর্মী পাঠানোর অনুমোদন পাওয়া ৩০ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ আছে।<&sol;p>&NewLine;<p>তারা জানান&comma; বর্তমানে সে দেশে কর্মী পাঠানোর বিষয়ে আবেদন জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে এবং তা চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।<&sol;p>&NewLine;<p>ইউএনবির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে&comma; ঢাকার অনুরোধে ইতালি &&num;8216&semi;সিজনাল ও নন-সিজনাল শ্রমিক&&num;8217&semi; প্রোগ্রামের আওতায় বাংলাদেশকে অন্তর্ভুক্ত করেছে বলে গত ১২ অক্টোবর পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন জানিয়েছিলেন।<&sol;p>&NewLine;<p>তিনি জানান&comma; বাংলাদেশি খামার কর্মীরা মৌসুম শেষে দেশে না ফিরে এই কর্মসূচির শর্ত লঙ্ঘন করায়&comma; ইতালি সরকার এর আগে বাংলাদেশের জন্য এ সুযোগ প্রত্যাহার করেছিল।<&sol;p>&NewLine;<p>বর্তমানে ইতালিতে প্রায় এক লাখ ৪৫ হাজার নিবন্ধিত বাংলাদেশি কর্মী আছে।<&sol;p>&NewLine;<p>এছাড়াও&comma; দেশটিতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অনিবন্ধিত বাংলাদেশি আছেন বলে ইতালিতে বাংলাদেশি দূতাবাস জানিয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>রোমে বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম কল্যাণ কাউন্সেলর আরফানুল হক জানান&comma; ইতালি সরকার প্রতিবছর &&num;8216&semi;ফ্লুসি ডিক্রি&&num;8217&semi; এর আওতায় মৌসুমি ও অ-মৌসুমি কর্মী নিয়োগ দেয়।<&sol;p>&NewLine;<p>&&num;8216&semi;চলতি বছর এই দুই বিভাগই বাংলাদেশের জন্য কার্যকর থাকবে&comma;&&num;8217&semi; তিনি দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন।<&sol;p>&NewLine;<p>তিনি জানান&comma; বর্তমান ব্যবস্থায় ইতালি দুই বিভাগ মিলিয়ে প্রায় ৩০ হাজার ৮৫০ জন কর্মী নিয়োগ দেবে। তাদের মধ্যে ১৮ হাজার মৌসুমি ভিসার অধীনে এবং বাকিদের অ-মৌসুমি কর্মী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হবে।<&sol;p>&NewLine;<p>অবশ্য এ বছর কতজন বাংলাদেশি এতে সুযোগ পাবেন তা তিনি বলতে পারেননি।<&sol;p>&NewLine;<p>তিনি বলেন&comma; বাংলাদেশি কর্মীর সংখ্যা বেশি না হলেও&comma; নতুন এই শ্রমবাজার খোলাটা জরুরি।<&sol;p>&NewLine;<p>আরফানুল বলেন&comma; কর্মীদের পাসপোর্ট নম্বর&comma; নাম&comma; ঠিকানা ও অন্যান্য বিবরণ জমা দিয়ে সরাসরি ইতালিয়ান কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করতে হবে।<&sol;p>&NewLine;<p>এ বছরের নিয়োগের পর বাংলাদেশি দূতাবাস নিয়োগকারীদের তালিকা তৈরির পরিকল্পনা করছে বলে তিনি জানান।<&sol;p>&NewLine;<p>তিনি বলেন&comma; এতে ভবিষ্যতে বাংলাদেশি কর্মী ও ইতালির নিয়োগকারীদের মধ্যে যোগসূত্র তৈরি হবে।<&sol;p>&NewLine;<p>বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে কর্মী নিয়োগ ২০১২ সালের পর থেকে স্থগিত আছে বলে জানান তিনি।<&sol;p>&NewLine;<p>এদিকে&comma; গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় চাকরিপ্রার্থী বাংলাদেশি কর্মীদের মৌসুমি ও অ-মৌসুমি ইতালির ভিসা পেতে সিন্ডিকেট এড়াতে এবং অবৈধ টাকা দেওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>মন্ত্রণালয় জানায়&comma; বিভিন্নভাবে তারা জানতে পেরেছে যে চাকরিপ্রার্থী বাংলাদেশিদের পেছনে একটি সক্রিয় সিন্ডিকেট কাজ করছে। মন্ত্রণালয় চাকরিপ্রার্থীদের ইতালি সরকার নির্ধারিত নিয়ম-নীতি মেনে চলার আহ্বান জানায়।<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version