অনেক প্রত্যাশিত শহীদ মিনার নির্মাণের পর গত ৩১শে মে সোমবার আমার স্ত্রী হাজেরা হোসেন ও ছোট মেয়ে ফারজানা হোসেনকে নিয়া এই প্রথম শহীদ মিনার স্বচক্ষে দেখার সুযোগ করে নিয়েছিলাম। বিভিন্ন কারণে ইচ্ছা থাকলেও শহীদ মিনার ভ্রমণ দেরী হল। স্মরণ হল ভাষা শহীদগণকে স্মরণ হল মুক্তিযোদ্ধাগণকে মুক্তিযুদ্ধে শহীদগণকে। সকলের জন্য আল্লাহর কাছে আরজ করেছি জান্নাতী হওয়ার এবং আত্মার শান্তির। এই শহীদ মিনার সত্যিই গৌরবের। শহীদগণকে স্মরণ করতে ফুলের তোড়া লাগে না। দেশপ্রেম আসল সম্বল। শহীদ মিনার নির্মাণ কমিটিতে যারা ছিলেন বা আছেন সকলের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ। যারা অর্থ দিয়ে সাহায্য করেছেন তাদের ধন্যবাদ। টরন্টোসহ সমস্ত বাংলাদেশী কানাডিয়ান কমিউনিটির এটি একটি ঐতিহাসিক স্মৃতি স্তম্ভ হয়ে পরিচয় দিবে অনন্ত কাল। কৃতজ্ঞতা জানাই সমস্ত বাংলাদেশী কমিউনিটিকে যাদের সমর্থন ব্যতিত এই শহীদ মিনার নির্মাণ সম্ভব হত না। টরন্টো সিটি করপোরেশনের মেয়র কাউন্সিলারগণকে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা শহীদ মিনার নির্মাণের অনুমতি ও এই পার্কে স্থান দেওয়ার জন্য।
কিছুটা কষ্ট পেয়েছি ডিমের দাগ দেখে। মুছে ফেললেও দাগ এখনও পরিলক্ষিত। ডিমওয়ালা ভাই-বোনদের অনুরোধ, বিরত থাকুন দয়া করে বরং দেশপ্রেমিক হন শহীদদের এবং বাংলাদেশকে সমমান করতে শিখুন। এধরনের কুকাজে ধরা পড়লে ছাড়া পাবেন না যেই হোন না কেন? আইন ও আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে ইনশাল্লাহ ।