অনলাইন ডেস্ক : বিশ্বের অনেক দেশ যখন নতুন বছর বরণের অপেক্ষায়, তখন কয়েকটি দেশে এরইমধ্যে খ্রিষ্টীয় বর্ষবরণের উদযাপন শুরু হয়েছে। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে ২০২৬ সাল বরণ করেছে প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপরাষ্ট্র কিরিবাতি।
দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গ্রিনিচ মান সময় যখন ১০টা তখন কিরিবাতির কিরিমাটি বা ক্রিসমাস দ্বীপে ঘড়ির কাটা গড়ায় রাত ১২টায়। দেশটির অন্যান্য অংশেও এর ঘণ্টাখানিক পর উদযাপন শুরু হয়। কিরিবাতি প্রশান্ত মহাসাগরের ৩৩টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত। ১৯৯৪ সালে তারা আন্তর্জাতিক তারিখ রেখার পাশে সময় অঞ্চল পরিবর্তন করে। এর লক্ষ্য ছিল সব দ্বীপে একই তারিখ বজায় রাখা।
কিরিবাতির পর খ্রিষ্টীয় বর্ষবরণ করে নিউজিল্যান্ড, সামোয়া ও টঙ্গা। গ্রিনিচ মান সময় ১১টায় নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ডের স্কাই টাওয়ারে রঙিন আতশবাজি প্রদর্শনীর মাধ্যমে বর্ষবরণ শুরু হয়। বিবিসি তাদের প্রতিবেদনে লিখেছে, অকল্যান্ডে বছরের শেষ দিনের অধিকাংশ সময়জুড়ে বৃষ্টি হয়। কিন্তু রাতে আকাশ ছিল মেঘমুক্ত। আতশবাজির রঙিন আলোয় উজ্জ্বল হয় অকল্যান্ডের আকাশ।
২০২৬ সাল বরণ করতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নানা আয়োজন করা হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে প্রতি বছর মধ্যরাতের মূল মুহূর্ত উদযাপিত হয় হারবার ব্রিজে বার্ষিক আতশবাজি প্রদর্শনীর মাধ্যমে। পাশাপাশি ফ্যামিলি ফায়ারওয়ার্ক শো চলে বিদায়ী বছরের শেষ তিন ঘণ্টা জুড়ে। এতে শিশুরা উদযাপনের সুযোগ পায়।






