কানাডায় জাতীয় নির্বাচন, ভোটগ্রহণ ২৮ এপ্রিল

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি আগামী ২৮ এপ্রিল জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চলমান বাণিজ্যিক উত্তেজনা এবং জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে তিনি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নির্বাচনের আগে পাঁচ সপ্তাহব্যাপী প্রচারণা চলবে&comma; যেখানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল জনগণের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করবে।<&sol;p>&NewLine;<p>রোববার এক ঘোষণায় কার্নি বলেন&comma; ডোনাল্ড ট্রাম্পের একতরফা বাণিজ্য নীতির কারণে কানাডা ভয়াবহ সংকটের মুখে পড়েছে। ট্রাম্পের নীতিগুলো কানাডার অর্থনীতি ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এই পরিস্থিতিতে দেশকে সঠিক দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য জনগণের রায় নেওয়া জরুরি বলে মনে করেন তিনি।<&sol;p>&NewLine;<p>লিবারেল পার্টি ট্রাম্পের ক্ষমতায় আসার আগ পর্যন্ত জনপ্রিয়তা হারাচ্ছিল&comma; কিন্তু ট্রাম্প প্রশাসনের আক্রমণাত্মক বাণিজ্য নীতির কারণে কানাডার জনগণের মধ্যে জাতীয় স্বার্থ রক্ষার চেতনা বৃদ্ধি পেয়েছে। কার্নি মনে করেন&comma; বর্তমান বৈশ্বিক ও রাজনৈতিক বাস্তবতায় দেশকে শক্তিশালী নেতৃত্বের অধীনে ঐক্যবদ্ধ হওয়া প্রয়োজন।<&sol;p>&NewLine;<p>আগামী নির্বাচনে কানাডার সার্বভৌমত্ব&comma; অর্থনৈতিক নীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হয়ে উঠবে। ট্রাম্প প্রশাসনের প্রভাবের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলাই লিবারেল পার্টির মূল লক্ষ্য। কানাডার জনগণের সামনে এখন সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়—তারা কীভাবে নিজেদের ভবিষ্যৎ নিরাপদ করতে চায়।<&sol;p>&NewLine;<p>তথ্যসূত্র &colon; সিএনএন<&sol;p>&NewLine;