Home অর্থনীতি সরকারের কাছে ১৯০০ কোটি টাকা চায় বিজিএমইএ

সরকারের কাছে ১৯০০ কোটি টাকা চায় বিজিএমইএ

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে à§§ হাজার ৯০০ কোটি টাকার সহজ শর্তে ঋণ সুবিধা চেয়েছে বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি &lpar;বিজিএমইএ&rpar;।<&sol;p>&NewLine;<p>আজ মঙ্গলবার ইআরডি কার্যালয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থ ও বাণিজ্য বিষয়ক উপদেষ্টা ড&period; সালেহ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ দাবি জানান বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল। সাধারণ ছুটি ও ভয়াবহ বন্যার কারণে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানচলাচল বন্ধ থাকায় সৃষ্ট ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এ ঋণ চায় তারা।<&sol;p>&NewLine;<p>বৈঠক শেষে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন&comma; তারা উপদেষ্টার কাছে এক মাসের জন্য সহজ শর্তে ঋণ সুবিধা চেয়েছেন&comma; যা এক বছরে পরিশোধ করা যাবে।<&sol;p>&NewLine;<p>খন্দকার রফিকুল ইসলাম বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;এগুলো ছাড়া আরও কিছু বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সরকারের সঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে এ খাতকে এগিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে আমরা আত্মবিশ্বাসী।’<&sol;p>&NewLine;<p>আগে কোনো উদ্যোক্তা পরপর ছয় কিস্তি পরিশোধে ব্যর্থ হলে সেটি ক্লাসিফাইড হতো&comma; এখন তা তিন কিস্তিতে হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।<&sol;p>&NewLine;<p>রফিকুল ইসলাম বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;আমরা আবার ছয় কিস্তিতে পরিশোধ করার সুবিধার দাবি জানাচ্ছি। পরবর্তীতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবার পরিবর্তন করা যেতে পারে।’<&sol;p>&NewLine;<p>উপদেষ্টা খুবই ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন এবং বিজিএমইএকে সর্বোচ্চ সহযোগিতার আশ্বাস দেন বলে জানান খন্দকার রফিকুল ইসলাম।<&sol;p>&NewLine;<p>বিজিএমইএ সভাপতি বলেন&comma; &OpenCurlyQuote;আমরা তাকে আশ্বস্ত করেছি যে&comma; আমরা যদি ঘুরে দাঁড়াতে পারি তাহলে আমাদের রপ্তানি আগের অবস্থায় ফিরে আসবে। আমাদের শুধু সবার সহযোগিতা প্রয়োজন&comma; বাংলাদেশ এখন স্থিতিশীল হওয়ায় আমাদের ওপর এখন বিদেশি ক্রেতাদের আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি&comma; এখন আরও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে চলে আসবে।’<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version