১৮ দিনে এলো ১২০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> দেশে চলতি জানুয়ারির প্রথম ১৮ দিনে ১২০ কোটি ৬৮ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৪ হাজার ৭২৪ কোটি টাকা &lpar;প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে&rpar;। সেই হিসাবে প্রতিদিন গড় রেমিট্যান্স আসছে প্রায় ৮১৮ কোটি টাকা।<&sol;p>&NewLine;<p>রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।<&sol;p>&NewLine;<p>বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে&comma; চলতি জানুয়ারির প্রথম ১৮ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২৫ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার&comma; বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে পাঁচ কোটি নয় লাখ ডলার&comma; বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮৯ কোটি ৩৩ লাখ ১০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৭ লাখ ২০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।<&sol;p>&NewLine;<p>আলোচিত সময়ে নয়টি ব্যাংকে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি। এগুলো হলো- সরকারি খাতের বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বা বিডিবিএল&comma; বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক। বেরসকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে কমিউনিটি ব্যাংক&comma; পদ্মা ব্যাংক ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক। বিদেশি খাতের ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে হাবিব ব্যাংক&comma; ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান&comma; স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া ও উরি ব্যাংক।<&sol;p>&NewLine;<p>চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে এক হাজার ৩৭৭ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসী বাংলাদেশিরা। আগের বছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল এক হাজার ৮০ কোটি মার্কিন ডলার। আলোচ্য সময়ের ব্যবধানে রেমিট্যান্স বেড়েছে ২৯৭ কোটি ৭০ লাখ ডলার।<&sol;p>&NewLine;<p>এর মধ্যে এ অর্থবছরের জুলাইয়ে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে&comma; আগস্টে এসেছে ২২২ কোটি ৪১ লাখ ডলার&comma; সেপ্টেম্বরে এসেছে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ডলার&comma; অক্টোবরে এসেছে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার&comma; নভেম্বর মাসে এসেছে ১৯৩ কোটি ডলার ও ডিসেম্বর মাসে এসেছে ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।<&sol;p>&NewLine;<p>২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাইয়ে দেশে রেমিট্যান্স আসে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার&comma; আগস্টে আসে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ডলার&comma; সেপ্টেম্বর মাসে আসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ডলার&comma; অক্টোবরে আসে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ডলার&comma; নভেম্বরে আসে ১৯৩ কোটি ডলার&comma; ডিসেম্বরে আসে ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ডলার&comma; জানুয়ারিতে আসে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ডলার&comma; ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ ডলার&comma; মার্চে আসে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার&comma; এপ্রিলে আসে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার&comma; মে মাসে আসে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার ও জুনে আসে ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।<&sol;p>&NewLine;