আখরোট থেকে হলুদ: ফুসফুস সুস্থ রাখতে উপকারী ৭ সুপারফুড

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> বায়ুদূষণ ফুসফুসের মারাত্মক ক্ষতি করে। ফুসফুস শরীরের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। শ্বাস-প্রশ্বাসের পাশাপাশি শরীর থেকে দূষিত ও ক্ষতিকর ধোঁয়া বের করে দেওয়া ফুসফুসের কাজ। স্বাস্থ্যকর ফুসফুস হাঁপানি এবং নিউমোনিয়ার মতো অনেক ধরনের রোগ থেকে আমাদের রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p>করোনা মহামারি এবং ক্রমবর্ধমান দূষণের কারণে আমাদের ফুসফুস দুর্বল হয়ে পড়ছে। ফুসফুস সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার প্রয়োজন। ক্ষতির হাত থেকে ফুসফুসকে রক্ষা করতে ও সুস্থ রাখতে নিয়মিত খাদ্যতালিকায় কয়েকটি খাবার রাখতে পারেন। সেক্ষেত্রে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার যেমন আমলকী&comma; লেবু&comma; কমলা ইত্যাদি বেশ উপকারী। এছাড়াও যেসব খাবার ফুসফুসকে সুস্থ রাখতে ভূমিকা রাখে-<&sol;p>&NewLine;<p><strong>আখরোট&colon;<&sol;strong> আখরোটে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ফাইটোস্ট্রোজেন পাওয়া যায়। ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড হৃৎপিণ্ড&comma; রক্তনালী এবং ফুসফুসকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।<&sol;p>&NewLine;<p><strong>আদা&colon;<&sol;strong> আদার মধ্যে জিঞ্জেরল নামক এক ধরনের উপাদান পাওয়া যায় যা কাশি কমাতে সহায়ক। আদার মধ্যে পাওয়া পুষ্টি ফুসফুস থেকে প্রদাহ এবং সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p><strong>পালং শাক&colon;<&sol;strong> পালং শাকে বিটা ক্যারোটিন&comma; জিক্সানথিন&comma; লুটেইন এবং ক্লোরোফিল পাওয়া যায়। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক বলে প্রমাণিত। পালং শাকে থাকা ক্লোরোফিল নামক শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফুসফুসকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p><strong>ভিটামিন সি যুক্ত খাবার&colon;<&sol;strong> ভিটামিন সি শরীরের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। ভিটামিন সি সেবনের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করা যায়। আমলকী&comma; লেবু&comma; কমলা ইত্যাদি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেলে ফুসফুসকে সুস্থ রাখা যায়।<&sol;p>&NewLine;<p><strong>হলুদ&colon;<&sol;strong> হলুদে পাওয়া কারকিউমিন উপাদান ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে খুবই সহায়ক বলে মনে করা হয়। কারকিউমিনের প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে&comma; যা ফুসফুসে দূষণের কারণে যে কোনও ফোলাভাব এবং প্রদাহ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p><strong>মেথি&colon;<&sol;strong> মেথি ফুসফুসের সমস্যা ও সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়। শ্বাসকষ্ট হলে মেথি খেতে পারেন। চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে কিংবা পানিতে ভিজিয়েও মেথি খেতে পারেন।<&sol;p>&NewLine;<p><strong>আপেল &colon;<&sol;strong> প্রতিদিন আপেল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। ভিটামিন সি&comma; ফাইবার এবং পটাসিয়ামসহ আপেলে অনেক পুষ্টি পাওয়া যায় যা ফুসফুস এবং পুরো শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পারে। সূত্র&colon; ইন্ডিয়া টিভি<&sol;p>&NewLine;