Home আন্তর্জাতিক ইরানকে বাইডেনের হুমকি

ইরানকে বাইডেনের হুমকি

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> ইরানকে হুমকি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি জানিয়েছেন&comma; ইরান যেন সতর্ক থাকে।<&sol;p>&NewLine;<p>ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজাভিত্তিক প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস যে দুঃসাহসিক অভিযান চালিয়েছে তাতে ১৩০০ মানুষ মারা গেছে। এরপরই মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছে&comma; আমেরিকার যুদ্ধজাহাজ ও যুদ্ধবিমান ইসরায়েলের কাছে পৌঁছে গেছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে ইরান যেন সতর্ক থাকে। কারণ&comma; যুক্তরাষ্ট্র মনে করে ইরান হামাসকে অর্থ ও সামরিক সাহায্য দেয়।<&sol;p>&NewLine;<p>এদিকে হামাসের আক্রমণের পরিপ্রেক্ষিতে ইসরায়েলে &&num;8216&semi;ইউনিটি&&num;8217&semi; বা জাতীয় সরকার গঠিত হয়েছে। অর্থাৎ&comma; ক্ষমতাসীন দলের পাশাপাশি বিরোধীরাও ইসরায়েলের সংকটের সময়ে সরকারে সামিল হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুই এই সরকারের প্রস্তাব দিয়েছিলেন।<&sol;p>&NewLine;<p>নেতানিয়াহু ব্লু অ্যান্ড হোয়াইট জোটের নেতা গ্যান্টজকে পাশে নিয়ে টেলিভিশন ভাষণে এই জাতীয় সরকারের ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন&comma; &&num;8221&semi;আমরা একটা জাতীয় জরুরি সরকার গঠন করেছি। ইসরায়েলের মানুষ ঐক্যবদ্ধ। আমরাও সব বিভেদ ভুলে এক হয়েছি।&&num;8221&semi;<&sol;p>&NewLine;<p>গ্যান্টজ জানিয়েছেন&comma; &&num;8221&semi;আমরা পাশাপাশি কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়িয়ে শত্রুদের বার্তা দিতে চাই।&&num;8221&semi;<&sol;p>&NewLine;<p>অপরদিকে ইসরায়েলের শান্তিকর্মী বাসকিন জানিয়েছেন&comma; ইসরায়েল ও হামাসের পণবন্দীদের মুক্তির বিষয়ে উদ্যোগী হয়েছিল কাতার। তারা বলেছিল&comma; হামাস তাদের হাতে বন্দী সব নারী ও শিশুকে মুক্তি দিক। বিনিময়ে ইসরায়েলও তাদের জেলে বন্দী ফিলিস্তিনি নারীদের মুক্তি দিক। কিন্তু এই নিয়ে আলোচনা করতেই কেউ রাজি নয়।<&sol;p>&NewLine;<p>তিনি জানিয়েছেন&comma; হামাস দাবি করেছে&comma; ইসরায়েল আক্রমণ বন্ধ না করলে তারা কোনো আলোচনায় বসবে না। আর ইসরায়েল তো হামাসের সঙ্গে কোনো আলোচনার মধ্যেই যাবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে।<&sol;p>&NewLine;<p>তার মতে&comma; অদূর ভবিষ্যতে কোনো পক্ষই আলোচনার টেবিলে বসবে না। আলোচনার জন্য কয়েক সপ্তাহ&comma; কয়েক মাস বা কয়েক বছর লেগে যেতে পারে।<&sol;p>&NewLine;<p>সূত্র &colon; এএফপি&comma; রয়টার্স&comma; ডয়চে ভেলে<&sol;p>&NewLine;<p>&nbsp&semi;<&sol;p>&NewLine;

Exit mobile version