এক বিরল সততা

&NewLine;<&excl;-- Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<amp-auto-ads type&equals;"adsense" data-ad-client&equals;"ca-pub-8846063755563353"><&sol;amp-auto-ads>&NewLine;<&excl;-- End Google AdSense AMP snippet added by Site Kit -->&NewLine;<p><strong>অনলাইন ডেস্ক &colon;<&sol;strong> আমরা জানি অর্থ সুখ বয়ে আনে। কিন্তু ভাবুন তো এই অর্থ যদি আবার অনর্থের কারণ হয় তাহলে কেমন হয়&quest; ফ্লোরিডার এক মহিলা ব্যাংকে গিয়েছিলেন অ্যাকাউন্ট থেকে ২০ ডলার তুলতে&comma; ব্যালেন্স চেক করার সময় তার চোখ কপালে উঠে যায়। একি&excl; অজানা কারণে তাঁর অ্যাকাউন্টে চলে এসেছে ৯৯৯&comma;৯৮৫&comma;৮৫৫&period;৯৪ ডলার &lpar;টাকার অঙ্কে দাঁড়ায় প্রায় ৮ হাজার ৫শ’ কোটি&rpar;। একসঙ্গে এত টাকা কী করে তাঁর অ্যাকাউন্টে এলো তা ভেবেই পাচ্ছেন না। ট্যাম্পার লারগোর বাসিন্দা জুলিয়া ইয়োনোস্কি শনিবার এটিএমে যাওয়ার পর বুঝতে পেরেছিলেন তিনি আমেরিকার ৬১৫তম ধনী ব্যক্তির খেতাবটা অনায়াসেই অর্জন করে ফেলেছেন। তবে&comma; জুলিয়া বারবার জানিয়েছেন তিনি তাঁর ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করে ওই টাকা তাঁর আসল মালিককে ফিরিয়ে দিতে চান। কিন্তু সেই সঙ্গে এটাও জানিয়েছেন ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও এখন কেউ তাঁর ফোন ধরছে না। WFLA নিউজ চ্যানেলকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে জুলিয়া জানান&comma; &OpenCurlyQuote;প্রথমে আমি ভীষণ ভয় পেয়েছিলাম। এত টাকা অ্যাকাউন্টে এলো কী করে&quest; আমি জানি বেশির ভাগ লোকেরা ভাবেন যে তারা লটারি জিতেছেন&comma; তবে আমি এখন আর ভীত হই।<&sol;p>&NewLine;<p>আমি তো কেবল ২০ ডলারই তুলতে গিয়েছিলাম।’ টাকা তুলে ব্যালেন্স চেক না করলে হয়তো জুলিয়া জানতেই পারতেন না আর মাত্র কয়েক হাজার টাকার জন্য বিলিয়নেয়ার খেতাবটা তাঁর হাতছাড়া হয়ে গেল। তবে এই টাকা তিনি খরচ করতে চান না&comma; কারণ এটি তাঁর টাকা নয়। সাইবার অপরাধের জাল যেভাবে ছড়িয়ে পড়েছে সেই কথা মনে করে এখন আশঙ্কাতেই রয়েছেন জুলিয়া। তাই যত দ্রুত সম্ভব নিজের ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করে এই অর্থ-অনর্থের দ্বন্দ্ব থেকে মুক্তি পেতে চান জুলিয়া ইয়োনোস্কি।<&sol;p>&NewLine;